কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
লোকসভায় লিখিতভাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সরকারের একের পর এক উদ্যোগে সারা দেশেই বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৬, ২০১০, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে বলা হয়েছে, ২০০৬ সালে সারা দেশে বাঘের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪১১টি। ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৭০৬টি। ২০১৪ সালেও বৃদ্ধি পায় বাঘের সংখ্যা। ২ হাজার ২২৬টি। এই বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখে ২০১৮ সালে সারা দেশে বাঘের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৯৬৭টি।
কী অবস্থা সুন্দরবনের ক্ষেত্রে? ২০০৬ সালে সুন্দরবনে কত বাঘ ছিল, তার তথ্য অবশ্য লিখিতভাবে জানাতে পারেনি কেন্দ্র। তবে ২০১০, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের যে তথ্য দেওয়া হয়েছে, তা থেকে স্পষ্ট সারা দেশের পাশাপাশি ওই তিন বছরে সুন্দরবনেও বাঘের সংখ্যা লক্ষ্যণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১০ সালে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ৭০টি। ২০১৪ সালে তা বেড়ে হয় ৭৬টি। এবং ২০১৮ সালে বৃদ্ধি পেয়ে বাঘের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৮টি। আজ লোকসভায় লিখিতভাবে কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ন্যাশনাল টাইগার কনজার্ভেশন অথরিটির মাধ্যমে ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকার সারা দেশে ৩২টি গুরুত্বপূর্ণ টাইগার করিডরকে চিহ্নিত করেছে। যার মধ্যে রয়েছে মানস-বক্সা টাইগার করিডর এবং বক্সা-জলদাপাড়া টাইগার করিডর।