অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ইয়েচুরি জানিয়েছেন, ২০১৬ সালেও এই বিলকে সংসদে নিয়ে এসেছিল কেন্দ্র। কিন্তু বিরোধীদের চাপে এই বিলকে শেষপর্যন্ত দুই কক্ষের জয়েন্ট সিলেক্ট কমিটিতে পাঠাতে একপ্রকার বাধ্য হয় সরকার। সেইসময় সিপিএমের লোকসভার তৎকালীন এমপি মহম্মদ সেলিম একটি ডিসেন্ট নোটও দিয়েছিলেন। সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির অভিযোগ, এই নাগরিকত্ব বিল সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। কমিউনিস্ট পার্টি শতবর্ষ উপলক্ষে এদিন ১৯২০ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বামপন্থীদের ইতিহাস সংবলিত একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেন সীতারাম ইয়েচুরি এবং দলের পলিটব্যুরো ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বৃন্দা কারাত।
শতবর্ষের দলের লোকসভায় মাত্র তিনজন এমপি সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ইয়েচুরি বলেন, ‘এটি সত্যিই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তবে কমিউনিস্ট পার্টির সাফল্য কিংবা ব্যর্থতা লোকসভার আসনের উপর নির্ভর করে না।’ প্রকাশিত পুস্তিকার উপসংহারে সিপিএম লিখেছে, ‘দেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে বছরের পর বছর ধরে বামপন্থীদের লড়াই, বিশেষ করে স্বাধীনতার শেষ কয়েক বছরে কমিউনিস্টদের মরণপণ সংগ্রাম ব্রিটিশদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে কংগ্রেস সেইসময় ব্রিটিশদের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছিল। যে কারণে ব্রিটিশদের দেশভাগের প্রস্তাবে তারা সায় দেয়। যার ফলে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল।’