কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এনসিপির কাছ থেকে বিজেপি কী সুবিধা চাইছিল, তা নিয়ে বুধবার শিবসেনার মুখপত্র সামনার সম্পাদকীয়তে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে, এর আগে বিজেপি নেতারা এনসিপিকে ‘ন্যাচারলি কোরাপ্ট পার্টি’ বলে ডাকতেন। এবারের মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে এনসিপি ৫৫টিরও কম আসন পেয়েছে। এবং বিজেপি কখনই এনসিপির প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন ছিল না। শুধুমাত্র শিবসেনাকে ক্ষমতায় আসা থেকে আটকাতেই এনসিপিকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল বিজেপি। কিন্তু শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারের জন্য বিজেপির ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়।
মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশ হয় ২৪ অক্টোবর। তারপর একমাস কেটে গেলেও কোনও দল-জোটই সরকার গঠন করে উঠতে পারেনি। প্রায় একমাস পর এনসিপি ও কংগ্রেসের সমর্থনে সরকার গঠন করে শিবসেনা। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন উদ্ধব থ্যাকারে। শিবসেনা প্রধানের শপথগ্রহণের পর গত সোমবার শারদ পাওয়ার জানান, একসঙ্গে কাজ করার জন্য তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন পাওয়ার। এরপরেই বিষয়টি নিয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করে শিবসেনা।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এনসিপি প্রধানকে একসঙ্গে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন বলে যে দাবি শারদ পাওয়ার করেছেন, তা রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয় বলে জানালেন বিজেপি নেতা মাধব ভাণ্ডারী। তিনি বলেন, ’১৫ দিন আগে মোদি এবং পাওয়ারের মধ্যে বৈঠক হয়েছিল। দুই নেতার মধ্যে কী আলোচনা হয়েছিল, তা তাঁরাই সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু পাওয়ার যেভাবে তা সর্বসমক্ষে উল্লেখ করেছেন, তা রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়।’