অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
সম্প্রতি জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, চলতি আর্থিক বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে অর্থনীতি সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছে সরকার। সেখানে দেখা গিয়েছে, আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে হয়েছে ৪.৫ শতাংশ। শেষ ত্রৈমাসিকে যা ছিল ৫ শতাংশ। বিগত সাত বছরের মধ্যে এই হার সর্বনিম্ন। এই তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই মোদি সরকারের নীতির সমালোচনায় সরব হন বিরোধীরা। বিরোধীদের যুক্তি খণ্ডন করতে পাল্টা আসরে নামেন বিজেপির নেতামন্ত্রীরা। জানা গিয়েছে, গত সোমবার লোকসভায় কর আইন সংশোধনী বিল নিয়ে এক আলোচনার সময় দুবে বলেন, ১৯৩৪ সালের আগে জিডিপি সূচক বলে কিছু ছিল না। এটিকে বাইবেল, রামায়ণ বা মহাভারত হিসেবে দেখা নিষ্প্রয়োজন। ভবিষ্যতে জিডিপির বিশেষ কোনও গুরুত্ব থাকবে না। এরপরেই নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী লেখেন, ‘বিজেপির সংস্কারের অর্থ— জিডিপি সূচক অপ্রাসঙ্গিক, ব্যক্তিগত আয়করে ছাড়, চড়া আমদানি শুল্ক। ভগবান দেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করুন।’ বিজেপি সাংসদের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সরব হন কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালাও। সোমবার তিনি জানান, নতুন ভারতের অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের থেকে ভগবান দেশের মানুষকে রক্ষা করুন।