কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এনআরসি ছিল শুধুমাত্র অসম কেন্দ্রিক। তা হলে গোটা দেশে এনআরসি চালু করতে হলে নতুন করে আইন আনতে হবে। এনআরসি একটি চুক্তি ছিল। বাকি দেশের কোনও রাজ্যের ক্ষেত্রেই সেরকম কোনও চুক্তি নেই। তাহলে এনআরসি কীভাবে চালু হবে? নতুন কোনও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে? এই নিয়ে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অন্দরেও ছিল জোরদার চর্চা ও জল্পনা। নাগরিকত্ব বিল আইনে পরিণত হলে স্বাধীনতার পর থেকে যত হিন্দিুরা বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে এসেছে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত), সকলেই নাগরিকত্বের আবেদন করতে পারবে। অর্থাৎ সোজা কথায় মুসলিমদের সেই সুবিধা থাকবে না। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল লোকসভায় আবার পেশ হওয়ার জন্য তৈরি। লোকসভা নিয়ে সরকারের সমস্যা নেই। কিন্তু রাজ্যসভায় এই বিল পাশ হয় কিনা সেটাই দেখার। কারণ, এবার সরকারের সঙ্গে শিবসেনা নেই। বিগত কিছু ক্ষেত্রে সরকারের আনা বিলকে এনসিপিও সমর্থন দিয়েছিল। এবার সেই এনসিপির সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা তাও অনিশ্চিত। বিশেষ করে একের পর এক রাজ্যের ভোটে বিজেপি দুর্বল হয়েছে। তাই রাজ্যসভায় সেই পুরনো দাপট থাকবে কিনা সেটাও প্রশ্ন।