বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
রাজ্যসভায় এদিন দু’হাজার টাকার নোট মজুত করে রাখা, মহারাষ্ট্রের পিএমসি ব্যাঙ্ক সহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিতে জালিয়াতির অভিযোগ সংক্রান্ত পরের পর প্রশ্ন ছিল। তাই যতদিন পর্যন্ত না তাদের দেওয়া নোটিসের উপর ভিত্তি করে অর্থনৈতিক বেহাল দশার ইস্যুতে চর্চা হচ্ছে, তার আগে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারকে চেপে ধরতে তৈরি ছিল তৃণমূল। কিন্তু আজ আচমকাই বেলা এগারটায় সভা বসার পরে কিছুক্ষণের মধ্যেই বেলা দুটো পর্যন্ত মুলতুবি করে দেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু। রাজ্যসভায় বেলা ১২ টা থেকে প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়।
সভার চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তই শেষ কথা। তাই সরাসরি বেঙ্কাইয়া নাইডুর কোনও সমালোচনা করতে না পেরে সরকারের বিরুদ্ধেই এ ব্যাপারে সরব হয়েছে তৃণমূল। দলের মুখপাত্র তথা রাজ্যসভায় টিএমসির দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন বলেন, সরকার আমাদের ভয়ে পালাতে চাইছে। একজন এমপিও আজ রাজ্যসভার ওয়েলে নামেনি। অথচ কয়েক মিনিটের মধ্যেই সভা মুলতুবি করে দেওয়া হল!
তিনি আরও বলেন, সরকার মানতে না চাইলেও অর্থনীতির যে কী অবস্থা, তা গোটা দেশ জানে। কর্মসংস্থান হচ্ছে না। বেকারত্ব বাড়ছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমছে। অথচ সরকার চুপ। আসলে সরকার অর্থনীতি, নোটবন্দির প্রভাব এসব নিয়ে বিরোধীদের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে ভয় পাচ্ছে। তাই প্রশ্ন এড়াতে কৌশল করছে। তবে যতই পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করুক, মোদি সরকার পার পাবে না বলেও হুমকি দেন ডেরেক।