দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
শনিবারই তিরুপতি তিরুমালায় ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী রূপাঞ্জলি গগৈ। গতকাল তিরুচানৌরে পদ্মাবতী মন্দিরে পুজো দিয়েছিলেন তিনি। এদিন ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে পুজো দিয়ে দিল্লি ফিরে যান প্রধান বিচারপতি।
বিচারপতি এবং প্রধান বিচারপতি থাকার সময় বেশ কিছু বিতর্কেও নাম জড়িয়েছে রঞ্জন গগৈয়ের। কিন্তু বিচার ব্যবস্থার কাজে তার কোনও প্রভাব পড়তে দেননি তিনি। শীর্ষ আদালত তাঁকে মনে রাখবে বেশ কিছু যুগান্তকারী রায়দানের জন্য। গত ৯ নভেম্বর অযোধ্যা জমি বিতর্কের সমাধান করে বিচার ব্যবস্থার ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছেন প্রধান বিচারপতি গগৈ। পূর্বসূরি দীপক মিশ্রের বিরুদ্ধে সাংবাদিক বৈঠক করা চার জন বিচারপতির মধ্যে একজন ছিলেন তিনি। শীর্ষ আদালতের প্রাক্তন মহিলা কর্মী তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ এনেছিলেন। পরে এই মামলায় তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। রাফাল চুক্তি নিয়ে ওঠা মামলায় দু’বার মোদি সরকারকে ক্লিন চিট দিয়েছিল তাঁর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। এছাড়া এনআরসি, প্রধান বিচারপতির দপ্তরকে আরটিআইয়ের আওতায় আনা, কেরলের সবরিমালা মন্দিরে সব বয়সের মহিলাদের মহিলাদের প্রবেশ সংক্রান্ত রায়ের পর্যালোচনা মামলা বৃহত্তর সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠিয়েছে প্রধান বিচারপতির রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ। কর্মজীবনে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যই পরিচিত ছিলেন তিনি।