‘যাঁরা মনে করেন মোদি ও যোগীর থেকেও বড় কেউ আছেন, তাঁরা বিশ্বাসঘাতক’— দলীয় প্রার্থীর এই বিতর্কিত মন্তব্যে প্রবল অস্বস্তিতে বিজেপি। বুধবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে এই মন্তব্য করেছেন নয়ডা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ মহেশ শর্মা।
হেমন্ত সোরেনের অর্থ তছরুপ মামলায় আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। ধৃতদের নাম অন্তু তিরকে, প্রিয়রঞ্জন সহায়, বিপিন সিং ও ইরশাদ। আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনের ধারায় ওই চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মোদি সরকার বারবার দাবি করে এসেছে, আয়কর দপ্তর সাধারণ করদাতাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করবে। সাধারণ মানুষ যাতে স্বেচ্ছায় কর দেন, তার জন্য যা যা করণীয়, তা করবে সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস (সিবিডিটি)।
পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা করায় না-খুশ স্থানীয় নেতৃত্ব। তাঁর বিরুদ্ধে প্রস্তাবও পাশ হয়েছে তামিলনাড়ু প্রদেশ কংগ্রেসের শিবগঙ্গা ইউনিটে।
নরেন্দ্র মোদি সব সময় ‘আচ্ছে দিন’-এর কথা বলেন। কিন্তু, বাস্তব চিত্র অন্য কথাই বলছে। সাহারানপুরে দলীয় প্রার্থী ইমরান মাসুদের হয়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তিনি বলেছেন, ‘দেশের মানুষ সরকারের কাছ থেকে ইতিবাচক পরিবর্তন আশা করেছিলেন।
পুত্রের জয় নিশ্চিত করেই ‘প্রেস্টিজ ফাইট’ জিততে চাইছেন অশোক গেহলট। রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ঝালোরে ছেলেকে জিতিয়ে নরেন্দ্র মোদিকেও দিতে চাইছেন বার্তা। কেন্দ্রটি যে গুজরাতের একেবারে লাগোয়া।
কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৬ নভেম্বর (পিটিআই): বায়ুদূষণের পর এবার পানীয় জল। একদিন আগেই বেসরকারি সংস্থার রিপোর্টে বিশ্বের দূষিত শহরগুলির মধ্যে এক নম্বরে স্থান পেয়েছিল দিল্লি। পঞ্চম স্থানে ছিল কলকাতা। এবার পানীয় জল নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্টেও ধাক্কা খেল দিল্লি ও কলকাতা। রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গুণগত মানের বিচারে দেশের ২১টি শহরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ হাল দেশের রাজধানীর। তার থেকে একধাপ এগিয়ে ২০ নম্বরে রয়েছে কলকাতা। তবে কেন্দ্রের ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রকের এই সমীক্ষা সুখবর নিয়ে এসেছে মুম্বইকরদের জন্য। কারণ, বিশুদ্ধ পানীয় জলের জন্য রিভার্স ওসমোসিস (আরও) যুক্ত ওয়াটার পিউরিফায়ার কেনার আর কোনও প্রয়োজন নেই। মুম্বইয়ের নলবাহিত জলই পানযোগ্য। যদিও মুম্বইয়ের বাসিন্দাদের মতো সৌভাগ্যবান নন চেন্নাই, বেঙ্গালুরু সহ অন্যান্য শহরের বাসিন্দারা। কারণ, ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্স (বিআইএস)-এর ১১টি নমুনা পরীক্ষার মধ্যে বেশ কয়েকটিতেই উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ দেশের এই শহরগুলির পানীয় জল।
জানা গিয়েছে, কলকাতা, মুম্বই, দিল্লি, চেন্নাই সহ দেশের মোট ২১টি প্রধান শহরের পানীয় জলের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলির মান ‘ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড (আইএস)-১০৫০০:২০১২’ অনুযায়ী যথাযথ নয়। শনিবার সমীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায়ের রিপোর্ট প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন, দেশের ২১টি প্রধান শহরের পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করে বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়েছিল। একমাত্র মুম্বইয়ের পানীয় জলই ১১টি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে দেশের সর্বত্র নলবাহিত জলের মানোন্নয়ন প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন তিনি। এই মর্মে কেন্দ্রের তরফে প্রতিটি রাজ্য সরকারকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বার্তাও দেওয়া হচ্ছে। তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রের তরফে এখনই কোনও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘নলবাহিত জলের গুণগত মান বজায় রাখার বিষয়টি এখনও বাধ্যতামূলক নয়। যদি কখনও তা করা হয়, তবে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপও গ্রহণ করা হবে।’ রামবিলাস পাসোয়ান আরও জানিয়েছেন, সমীক্ষার প্রথম ধাপে দিল্লি থেকে সংগৃহীত পানীয় জলের ১১টি নমুনা পরীক্ষা করে বিআইএস জানায়, একটি নমুনারও গুণগত মান ঠিক নেই। দিল্লির নলবাহিত জল পান করার পক্ষেও নিরাপদ নয়।
এই পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তালিকার শেষ দিক থেকে দিল্লি ও কলকাতার পরেই রয়েছে চেন্নাই, দেরাদুন, জয়পুর, জম্মু ও লখনউ। অন্যদিকে, মুম্বইয়ের পরেই ভালো মানের পানীয় জলের তালিকায় রয়েছে হায়দরাবাদ, ভুবনেশ্বর, রাঁচি, রায়পুর, অমরাবতীর মতো শহরগুলি।
বিআইএস-এর ডিরেক্টর জেনারেল প্রমোদকুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, এই পরীক্ষার তৃতীয় ধাপে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির রাজধানীর পাশাপাশি ১০০টি স্মার্ট সিটি থেকে পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হবে। ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সেই পরীক্ষার ফলপ্রকাশ করা হবে।
জানা গিয়েছে, কলকাতা, মুম্বই, দিল্লি, চেন্নাই সহ দেশের মোট ২১টি প্রধান শহরের পানীয় জলের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলির মান ‘ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড (আইএস)-১০৫০০:২০১২’ অনুযায়ী যথাযথ নয়। শনিবার সমীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায়ের রিপোর্ট প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন, দেশের ২১টি প্রধান শহরের পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করে বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়েছিল। একমাত্র মুম্বইয়ের পানীয় জলই ১১টি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে দেশের সর্বত্র নলবাহিত জলের মানোন্নয়ন প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন তিনি। এই মর্মে কেন্দ্রের তরফে প্রতিটি রাজ্য সরকারকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বার্তাও দেওয়া হচ্ছে। তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রের তরফে এখনই কোনও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘নলবাহিত জলের গুণগত মান বজায় রাখার বিষয়টি এখনও বাধ্যতামূলক নয়। যদি কখনও তা করা হয়, তবে সেই অনুযায়ী পদক্ষেপও গ্রহণ করা হবে।’ রামবিলাস পাসোয়ান আরও জানিয়েছেন, সমীক্ষার প্রথম ধাপে দিল্লি থেকে সংগৃহীত পানীয় জলের ১১টি নমুনা পরীক্ষা করে বিআইএস জানায়, একটি নমুনারও গুণগত মান ঠিক নেই। দিল্লির নলবাহিত জল পান করার পক্ষেও নিরাপদ নয়।
এই পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, তালিকার শেষ দিক থেকে দিল্লি ও কলকাতার পরেই রয়েছে চেন্নাই, দেরাদুন, জয়পুর, জম্মু ও লখনউ। অন্যদিকে, মুম্বইয়ের পরেই ভালো মানের পানীয় জলের তালিকায় রয়েছে হায়দরাবাদ, ভুবনেশ্বর, রাঁচি, রায়পুর, অমরাবতীর মতো শহরগুলি।
বিআইএস-এর ডিরেক্টর জেনারেল প্রমোদকুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, এই পরীক্ষার তৃতীয় ধাপে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির রাজধানীর পাশাপাশি ১০০টি স্মার্ট সিটি থেকে পানীয় জলের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হবে। ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সেই পরীক্ষার ফলপ্রকাশ করা হবে।
