পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
লক্ষ্য প্রকৃত ভারতীয় নাগরিকদের চিহ্নিত করা। সেইমতো সুপ্রিম কোর্টের ২০১৩ সালের নির্দেশ অনুযায়ী অসমে এনআরসি করে মোদি সরকার। ১৯৭১ সালের ২৪ মার্চের আগে থেকে তাঁরা ভারতে বসবাস করছে কি না তার প্রমাণ দাখিল করতে হয় ৩ কোটি ৩০ লক্ষ নাগরিককে। সেইমতো গত ৩১ আগস্ট নাগরিকপঞ্জির চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রকাশ পায়। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েন ১ কোটি ৯০ লক্ষ মানুষ।
এদিন এনআরসির সমালোচনা করে ইউএসসিআইআরএফ জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশের বহু সংস্থা নাগরিকপঞ্জি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এরপরেই অসমের বাঙালি মুসলমান সম্প্রদায়কে ভিটেছাড়া করার লক্ষ্যেই এনআরসি বলে জানিয়েছে ইউএসসিআইআরএফ। তারা আরও জানিয়েছে, ‘ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে ভারতীয় মুসলমানদের দেশছাড়া করার একটা অস্ত্র হল এনআরসি। ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতায় অবক্ষয়ের উদাহরণ এই এনআরসি।’ নাগরিকপঞ্জির তালিকা প্রকাশ করে বিজেপি সরকার মুসলমান বিরোধী মনোভাব পোষণ করছে বলেও জানিয়েছে ইউএসসিআইআরএফ।