কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সম্মেলনের পাশাপাশি ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জেয়ার বলসোনারোর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। মূলত দ্বিপাক্ষিক ও কৌশলগত সম্পর্ক আরও জোরদার করাই এই বৈঠকের প্রধান লক্ষ্য। বুধবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের সঙ্গেও পৃথক পৃথক বৈঠক করার কথা রয়েছে মোদির। এবারের ব্রিকস সম্মেলনের থিম ‘ইকনমিক গ্রোথ ফর অ্যান ইনোভেটিভ ফিউচার’ (উদ্ভাবনমূলক ভবিষ্যতের জন্য আর্থিক বৃদ্ধি)। ২০১৪ সালে ব্রাজিলেই প্রথমবার ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। তারপর থেকে এনিয়ে ছ’বার এই বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলে পা রাখার পরেই বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার এক ট্যুইটে সেই বার্তা জানান। ব্রিকসভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ঐতিহ্যগত বন্ধন আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যেই এই সম্মেলনে মোদি যোগদান করেছেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বুধবার আরও জানানো হয়েছে, ব্রিকস বিজনেস ফোরামের সমাপ্তি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন মোদি।
মঙ্গলবার ব্রাজিল যাওয়ার আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মোদি জানিয়েছিলেন, ১১তম ব্রিকস সম্মেলনে এই গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সমন্বয় বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া হবে। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং নতুন নতুন উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোই ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত পাঁচটি দেশ— ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য। পাশাপাশি, ব্রিকসের পরিকাঠামোর মধ্যে থেকে ডিজিটাল অর্থনীতি এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধিতার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ নিয়েও গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে আলোচনা হবে।