পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সোমবার কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ বোর্ড যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে, সেখানেই বিদ্যুতের চাহিদার এই ঘাটতির চিত্র প্রকট হয়েছে। বোর্ডের দেওয়া তথ্যে দেখা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রে বিদ্যুতের চাহিদা কমেছে ২২.৪ শতাংশ। গুজরাতে ১৮.৮ শতাংশ। অর্থাৎ শিল্পপ্রধান রাজ্যগুলিতে ব্যাপকভাবে কমেছে বিদ্যুতের চাহিদা। এছাড়া, উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিতেও বিদ্যুতের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। পাল্লা দিয়ে সেপ্টেম্বরে কমেছে শিল্পোৎপাদন। সেপ্টেম্বরে শিল্পোৎপাদন হয়েছে ৪.৩ শতাংশ হারে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে এই হার ছিল ৪.৬ শতাংশ। এর মধ্যে উৎপাদন সেক্টরে বৃদ্ধি কমে হয়েছে ৩.৯ শতাংশ। গত বছরের সেপ্টেম্বরে তা ছিল ৪.৮ শতাংশ। পাশাপাশি, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের বৃদ্ধি ৮.২ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২.৬ শতাংশ। এছাড়া, মুখ থুবড়ে পড়েছে খনি উৎপাদনও। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এই ক্ষেত্রে বৃদ্ধি হয়েছিল ০.১ শতাংশ। সেখানে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে তা পড়েছে ৮.৫ শতাংশ।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড পলিসির অধ্যাপক এন আর ভানুমূর্তির মতে, ‘আর্থিক মন্দার শিকড় ক্রমেই গভীর হচ্ছে। বিশেষ করে শিল্প ক্ষেত্রে। স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধির নিরিখে এটা চলতি অর্থবর্ষের উদ্বেগ বাড়াবে।’এছাড়া, চলতি বছরে গড় বৃদ্ধির হার ৬ শতাংশ হতে পারে বলেও মনে করেন ভানুমূর্তি।