ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
এদিকে, এই পরীক্ষার আয়োজক সংস্থা ‘ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি’ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গুজরাত ছাড়া দেশের কোনও রাজ্য অন্য কোনও ভারতীয় ভাষায় জয়েন্টের প্রশ্নপত্র তৈরির আবেদন করেনি। মোদির রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতেই তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বক্তব্য থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বাংলায় প্রশ্নপত্র তৈরির কোনও আবেদনই করেনি। উল্টে এই বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তৈরি করছে। নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভার আরও এক বাঙালি সদস্য এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেন।
অন্যদিকে, সূত্রের দাবি, নবান্নের তরফে প্রচার করা হয়েছিল বাংলায় প্রশ্নপত্র তৈরি নিয়ে রাজ্য কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়েছে। যদিও সেই চিঠি বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যে আনতে পারেনি শিক্ষা দপ্তর। দিল্লির আমলা মহলের বক্তব্য, রাজ্যের তরফে এমন কোনও চিঠি আসেনি। এলে তার প্রাপ্তি স্বীকার করা হতো। যদিও সূত্রের খবর, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামীদিনে বাংলাতেও জয়েন্টের প্রশ্নপত্র হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের গাফিলতির প্রসঙ্গকে সামনে এনে বাংলার ছেলেমেয়েদের প্রতি নরেন্দ্র মোদি সরকারের ‘দরদ’ প্রমাণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলেও অভিজ্ঞ মহলের বক্তব্য।