পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বৈঠকের গোপন এবং গুরুত্বপূর্ণ স্ট্র্যাটেজি ফাঁস হওয়াই শুধু নয়, স্মার্টফোন নিয়ে গেলে অনেক সময় অনেক নেতানেত্রীই অন্যমনষ্ক থাকেন বলেও নজর করেছেন কংগ্রেস সভানেত্রী। তাই বৈঠক যাতে নিরবচ্ছিন্ন হয় এবং নেতানেত্রীরা নিশ্চিন্তে মতের আদানপ্রদান করে একটি স্ট্র্যাটেজি নিতে পারেন, তারই লক্ষ্যে বৈঠকে স্মার্টফোনের এই অলিখিত নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
তার মানে কি সোনিয়া গান্ধী তাঁর নিজের দলের মধ্যেই ‘বিভীষণ’ রয়েছেন বলে সন্দেহ করছেন? জানতে চাওয়ায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কংগ্রেস নেতা বলেন, নেতাদের থেকে মিডিয়ার কাছে খবর চলে যাওয়ার মতো ঘটনা প্রায়ই ঘটে। আর সাংবাদিকরা তাঁদের পেশার কারণে সেটি প্রকাশ করেন ঠিকই, কিন্তু দল কোনটি তুলে ধরতে চায়, বৈঠকের কতটা বলা হবে, কতটা আড়াল করা হবে, সেটি আর ঠিক করার সুযোগ থাকে না। তাই বৈঠকে স্মার্টফোন নিয়ে যাওয়ার উপর কড়াকড়ি করা হচ্ছে। ফোন বাইরে রেখে বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে।