ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
হোয়াটসঅ্যাপে নজরদারি সংক্রান্ত বিতর্কের মধ্যেই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন আইন ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। বুধবার কলম্বোতে এক অনুষ্ঠানের মধ্যে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, ভারতে তথ্যসংক্রান্ত সুরক্ষার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। একজনের ব্যক্তিগত তথ্য ও বাণিজ্যিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাঁর নিজের অধিকার অবশ্যই থাকা উচিত।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ অক্টোবর ফেসবুকের মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ এক বিবৃতিতে জানায়, ইজরায়েলি স্পাইওয়্যার পেগাসাসের মাধ্যমে ভারতীয় সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতানেত্রী, সামাজিক আন্দোলনকারী সহ অনেকের উপরেই নজরদারি চালানো হচ্ছে। হোয়াটসঅ্যাপের এই বিবৃতির পরেই বিষয়টি নিয়ে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিরোধী দলগুলি। সম্প্রতি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও হোয়াটসঅ্যাপের তরফে এই নজরদারি সংক্রান্ত মেসেজ পেয়েছেন বলে সরব হয় কংগ্রেসও। এরপরেই বিষয়টি নিয়ে সংসদে সরব হওয়ার কথা জানান কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা ও শশী থারুর।