নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
নোটবন্দি ও জিএসটি’র জোড়া ফলায় দফারফা অবস্থার মধ্যে পড়ে আবাসন শিল্প। অর্থমন্ত্রী হয়ে প্রথম বাজেট পেশ করতে গিয়ে বিরাট অঙ্কের কর্পোরেট ট্যাক্স ছাড় সহ একাধিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন সীতারামন। কিন্তু গত চার মাসে সরকারের কোনও দাওয়াই আবাসন শিল্পকে চাঙ্গা করতে সহায়ক হয়নি। অর্থমন্ত্রী এদিন বলেছেন, প্রত্যাশা মতো আবাসন শিল্পে চাহিদা এখনও বাড়েনি। অথচ, এই শিল্পের ভালো-মন্দ শেয়ার বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সেই কারণেই আবাসন শিল্পের উন্নতিতে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।’ এরই পাশাপাশি আবাসন শিল্পে সরকারের নীতিগত অবস্থান বদলেরও ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ‘লগ্নির জন্য অর্থ মজুত। শুধু প্রয়োজন সহায়তামূলক নীতির।’
এদিকে, আর্থিক মন্দার কোপে মুখ থুবড়ে পড়েছে পরিষেবাক্ষেত্র। গত দু’মাসে পরিষেবা বিষয়ক বাণিজ্যে বৃদ্ধির হার কমেছে। এদিন একটি সমীক্ষক সংস্থার প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের পরিষেবা ক্ষেত্রে বৃদ্ধির সূচক হ্রাসের ইঙ্গিত মিলেছিল ২০১৭ ও ২০১৮ সালের অর্থবর্ষের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক রিপোর্টে। এখনও সেই অধোগতি অব্যাহত। চাহিদার হ্রাস, মুদ্রাস্ফিতি, বেকারত্ব বৃদ্ধি ও কর্মচ্যুতির কারণেই পরিষেবা ক্ষেত্রে এই দুর্দিন বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।