ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
সিপিএমের সাধারণ সম্পাদকের অভিযোগ, ২০১৭-১৮ আর্থিক বছরে শুধুমাত্র দুগ্ধ শিল্পেই প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। এবং যার মূলে রয়েছে এই নোটবন্দির প্রভাব। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আচমকাই ঘোষণা করেন, ওইদিন মাঝরাত থেকে ৫০০ এবং ১ হাজার টাকার সমস্ত নোট বাতিল করা হচ্ছে। সেইসময় মোদি সরকার জানিয়েছিল, দেশজোড়া কালো টাকার অবাধ লেনদেন রুখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও বিরোধী দলগুলির অভিযোগ ছিল, সরকারের এহেন আচমকা ঘোষণায় সাধারণ মানুষ চরম সমস্যায় পড়েছেন। সবথেকে বেশি নাজেহাল হয়েছেন গরিব কৃষকেরা।
আজ সেই কথা মনে করিয়েই সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন, ‘কেন্দ্র আচ্ছে দিনের কথা বললেও আদতে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সম্পূর্ণ মুখ থুবড়ে পড়েছে। চাকরি হারাতে হচ্ছে ছেলেমেয়েদের। যার প্রভাব পড়ছে দৈনন্দিন জীবনযাত্রার উপর। এর জন্য কেন্দ্রের মোদি সরকারের চূড়ান্ত অপদার্থতাই দায়ী। কারণ দেশের অর্থনীতির হাল কীভাবে ফেরানো সম্ভব, তা নিয়ে এই সরকারের নির্দিষ্ট কোনও পরিকল্পনাই নেই।’ অন্যদিকে এদিনই বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, ভারত যে আরসিইপি’তে (রিজিওনাল কম্প্রিহেন্সিভ ইকনমিক পার্টনারশিপ) স্বাক্ষর করেনি, তা আদতে দেশের কৃষক এবং শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা করবে। গতকালই এর প্রতিবাদে দিল্লির যন্তরমন্তরে প্রতিবাদ অবস্থান করেছিল বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কুশপুত্তলিকাও পোড়ানো হয়েছিল।