বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘কোনও দেশের উপর হামলা বা এক ইঞ্চি জমি ছিনিয়ে নেওয়ার মতো চরিত্র ভারতের নেই। কিন্তু দেশের উপর খারাপ নজর দিলে উপযুক্ত জবাব দিতে আমাদের সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের কারণ পাকিস্তানের রেলমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমেদের সাম্প্রতিক দাবি। পাক মন্ত্রীর মতে, ‘ভারত ক্রমাগত সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করছে। এর জবাবে প্রয়োজন পড়লে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারে পিছপা হবে না পাকিস্তান।’ যদিও কেন্দ্রের দাবি, গত শনি এবং রবিবার জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন সেক্টরে বিনা প্ররোচনায় হামলা চালায় পাক সেনা। রবিবার ভারতও পাল্টা গোলাবারুদ বর্ষণ করে। যার ফলে কমপক্ষে চারটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি একাধিক পাকিস্তানি সেনা আধিকারিক খতম হয়েছে।
এদিকে, কাশ্মীরের অশান্তির জন্য উপত্যকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ধর্মীয় নেতা, মৌলবীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুললেন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক। তিনি বলেন,‘কাশ্মীরের নবীন প্রজন্মের স্বপ্নকে হাতিয়ার করে কিছু স্বার্থন্বেষী গোষ্ঠী অরাজকতা তৈরি করছে। অথচ, ওইসব নেতাদের ছেলেমেয়ে রীতিমতো প্রতিষ্ঠিত। তারা জঙ্গি হামলায় প্রাণ দেয় না। সাধারণ মানুষের জীবন নষ্ট করছে।’ বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য বিখ্যাত জম্মু-কাশ্মীরের রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক। এদিন তিনি বলেন, ‘ আমি কোনওদিনই গোয়েন্দা তথ্যের উপর নির্ভর করি না। কারণ, তাঁরা দিল্লিকে সঠিক তথ্য দেন না। আমি সরাসরি ১৫০ থেকে ২০০ যুবকের সঙ্গে কথা বলেছি। যাঁরা জাতীয় সঙ্গীত শুনলে উঠে দাঁড়ান না। প্রত্যেকের বয়স ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে। এঁদের স্বপ্ন ছিন্নভিন্ন, ভুল পথে চালিত এবং প্রত্যেকেই ভীষণ ক্ষুব্ধ। এঁরা হুরিয়ত বা দিল্লির সরকার চান না। কারণ, তাঁদের বিশ্বাস ভূস্বর্গ এখন কবরস্থানে পরিণত হয়েছে। ’