গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তাঁদের আরও অভিযোগ, ওরলিতে স্যার মহম্মদ ইউসুফ ট্রাস্টের তিনটি স্থাবর সম্পত্তি অন্যায়ভাবে অধিকার করতে ভাড়াটে বসিয়েছিল মার্চেন্ট। সম্পত্তিগুলির নাম, সি ভিউ, মারিয়ম লজ এবং রাবিয়া ম্যানসন। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন যে ভাড়াটেরা সকলেই ‘সাজানো’ ছিল। এই সম্পত্তিগুলির বিষয়ে লন্ডনে মির্চি ও রিয়াল এস্টেট সংস্থা জয় হোম ক্রিয়েশন প্রাইভেট লিমিটেডের মধ্যে একটি বৈঠকও হয়। যা আয়োজনের অভিযোগ রয়েছে মার্চেন্টের নামে। এই রিয়াল এস্টেট চুক্তির অংশ হিসেবে বেআইনিভাবে ১৭০ কোটিরও বেশি টাকা আসে তাঁর ঘরে। এই মামলায় চলতি মাসে আরও দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইডি। তাঁদের নাম, হারুন আলিম ইউসুফ এবং রঞ্জিত সিং বিন্দর। তাঁরাও এই চুক্তিতে সাহায্য করেছিল বলে অভিযোগ।