কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রাক্তন মন্ত্রী ও এখন বিধানসভায় সিপিএমের উপ দলনেতা বাদল চৌধুরীকে ধরার জন্য প্রথমে আগরতলা ও সংলগ্ন এলাকা ও দক্ষিণ ত্রিপুরার বিলোনিয়ায় তাঁর বাড়ির এলাকায় পুলিশ তল্লাশি চালায়। এখন গোটা ত্রিপুরা জুড়ে তল্লাশি চলছে। কোনও সিপিএম নেতার বাড়িতে তিনি লুকিয়ে থাকতে পারেন সেই সম্ভাবনায় পুলিশ অনেক নেতার বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে। আগরতলায় রাজ্যদপ্তর ছাড়াও অন্য এলাকার পার্টি অফিসেও পুলিশ যাচ্ছে। সিপিএম নেতাকে গ্রেপ্তার করতে না পারার জন্য পশ্চিম ত্রিপুরার এসপি’কে প্রথমে সাসপেন্ড করা হয়। তারপর আরও কয়েকজন পুলিশ আধিকারিক ও কর্মী সাসপেন্ড হয়েছেন। ডিআইজি-কে বদলি করা হয়েছে। তবে পুলিশের নতুন টিম নামিয়েও কাজ হয়নি। বাদলবাবু ত্রিপুরার বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা পুলিশ বাতিল করছে না। এফআইআর দায়ের হওয়ার পর বিমানবন্দর ও রেলস্টেশনের উপর পুলিশ নজর রাখছিল। ত্রিপুরার তিন দিক বাংলাদেশ দিয়ে ঘেরা। একদিকে অসম ও মিজোরাম। সীমান্ত পেরিয়ে তিনি চলে যেতে পারেন এমন সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশ সীমান্তে এখন সব জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। জেলা আদালতে আগাম জামিনের আবেদন বাতিল হওয়ার পর এখন হাইকোর্টে গিয়েছেন বাদলবাবু। কাল সোমবার অবকাশকালীন বিচারপতির আদালতে আগাম জামিনের মামলা উঠতে পারে।