কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিকে, হাজেলার কাজ নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন তুলেছেন অসম বিজেপির প্রধান। এব্যাপারে রঞ্জিতবাবুর প্রশ্ন, তিনি তো ভালোই কাজ করেছেন, তাহলে হাজেলাকে কেন বদলি করা হচ্ছে? তাঁর সংযোজন, এনআরসি থেকে আমরা কিছুই পাইনি। অনেক ভারতীয় নাগরিকের নাম তালিকা থেকে বাদ গিয়েছে। আমরা কেউ জানি না, হাজেলা আর অসমে ফিরবেন কি না। একইসঙ্গে, হাজেলার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন রঞ্জিতবাবু। তাঁর দাবি, এনআরসিতে খরচ হওয়া টাকার হিসেব না দেওয়া পর্যন্ত তাঁকে যাতে ছাড়া না হয়, তা নিশ্চিত করতে অসম সরকারের এনআরসির আহ্বায়কের বিরুদ্ধে হলফনামা জমা দেওয়া উচিত। টাকার হিসেবের জন্য কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে বিশেষ আবেদন জানাবেন বলেও জানিয়েছেন শাসক দলের প্রধান। অন্যদিকে, হাজেলার বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈও। এনআরসির আহ্বায়কের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈকে চিঠিও লিখেছিলেন তিনি।