পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
লোকসভা নির্বাচন থেকেই আহমেদনগর কেন্দ্র নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চার শেষ নেই। বস্তুত, এই কেন্দ্র দখল করা এখন এনসিপির কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লোকসভা নির্বাচনে আহমেদনগর কেন্দ্র চেয়ে বসেন প্রভাবশালী ভিখে পাতিল। কংগ্রেস নেতা ভিখে এই কেন্দ্রে প্রার্থী করতে চেয়েছিলেন তাঁর ছেলে সুজয়কে। সটান না বলে দেন শারদ পাওয়ার। সুজয় বিজেপির টিকিটে এই কেন্দ্র থেকে জিতে সাংসদ হন। তবে আহমেদনগরের অন্তর্গত কর্জত জামখেড় বিধানসভা থেকে লিড পেতে কসরত করতে হয়েছে সুজয়কে। এবার স্থানীয় নেতা বনাম বাইরের লোক ইস্যুকে সামনে রেখে রোহিতের বিরুদ্ধে বিজেপি প্রচার শুরু করেছে।
শারদ পাওয়ারের বড় ভাই আপ্পাসাহেব পাওয়ারের নাতি রোহিত অবশ্য বলছেন এবারের লড়াইটা বিজেপির পক্ষে কঠিন হবে। তাঁর কথায়, ‘মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ এখানে দু’টি জনসভা করেছেন। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ এখানে ১৯ অক্টোবর সভা করতে আসছেন। এসব দেখে বলাই যায়, বিজেপি প্রার্থীর লড়াইটা এবার কঠিন।’ গত ছ’মাস ধরে এই কেন্দ্রে পড়ে রয়েছেন রোহিত। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে নানা বিষয়ে তিনি মতামত বিনিময় করেছেন। রোহিত বলেন, ‘১৯৯৫ সাল থেকে এই বিজেপি প্রার্থীদের জিতিয়ে আসছে এই কেন্দ্র। তবে এই কেন্দ্রে তারা কোনও উন্নয়ন করেনি।’
এতকিছুর পরেও রোহিত মনে করছেন তাঁর লড়াইটাও কঠিনই হবে। তাঁর ব্যাখ্যা, ২৫ বছর ধরে বিজেপি এখানে জিতে চলেছে। গত দশ বছর ধরে রাম সিন্ধে এখানকার বিধায়ক। রাজ্যের মন্ত্রী হিসেবে নির্বাচনে তিনি আলাদা সুবিধা পাবেন। অভিষেকেই এত কঠিন লড়াইয়ে কেন শামিল হলেন? রোহিত বলছেন, মানুষের সঙ্গে কাজ করার সুযোগের জন্যই তিনি এই কেন্দ্র বেছে নিয়েছেন।