কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ডেপুটি কমিশনার মানবেন্দ্র প্রতাপ সিং এদিন জানান, অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার (এডিসি) পরাগ কাকোটি ওই ব্যক্তির মৃত্যুর তদন্ত করবেন। অন্যদিকে, তেজপুর ডিটেনশন সেন্টারের সুপার মৃন্ময় দোয়কা জানিয়েছেন, দুলালবাবু ডায়বেটিস এবং মানসিক রোগে ভুগছিলেন। চিকিত্সার জন্য গত ১১ অক্টোবর তাঁকে তেজপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ওইদিনই তাঁকে ডিটেনশন সেন্টারে ফিরিয়ে আনেন আধিকারিকরা। কিন্তু, পরের দিনই দুলালবাবু গুরুতর অসুস্থ বোধ করায় প্রথমে তেজপুর এবং পরে গুয়াহাটি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ১৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়। তারপরই, এই নিয়ে দুলালবাবুর পরিবার ও অসমের বাঙালি ফেডারেশনের তদন্তের দাবি তোলে।
এদিকে, দুলালবাবু ছেলে দেহ নিতে অস্বীকার করায় বিপাকে পড়েছে প্রশাসন। সোমবার শোনিতপুর জেলা প্রশাসনের এক প্রতিনিধিদল আকাশকে দেহ নিতে অনুরোধ জানায়। কিন্তু, সেই অনুরোধ ফিরিয়ে দেন তিনি। মঙ্গলবারও একটি প্রতিনিধি দল তাঁদের বাড়িতে গিয়েছিল। এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়ালকে বিষয়টি মানবিকভাবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন কংগ্রেসের মুখপাত্র অপূর্বকুমার ভট্টাচার্য্য। তিনি বলেন, বাঙালি হিন্দুকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল। কিন্তু, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকায় সকলেই খুব হতাশ।