প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হাতেগোনা কয়েকজন ধনী ব্যবসায়ীর হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছেন। মঙ্গলবার কেরলে নির্বাচনী প্রচারে এসে এভাবেই প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন রাহুল গান্ধী। তাঁর দাবি, মোদির একমাত্র কাজ ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের রক্ষা করা ও তাঁদের ব্যাঙ্ক ঋণ মাফ করে দেওয়া।
সলমন খানের বাড়িতে গুলি চালাতে হবে। এই নির্দেশ এসেছিল উপর মহল থেকে। এমন হাইপ্রোফাইলের বাড়িতে গুলি চালানো কি সহজ কাজ? তাই পরিস্থিতি জরিপ করতে গুলি চালানোর আগে কমপক্ষে তিনবার রেকি করেছিল অভিযুক্তরা।
আপাত নিস্তরঙ্গ একটি পাড়ার কেন্দ্রস্থলে হঠাৎ এরকম মহারাষ্ট্র পুলিশের গার্ডরেল দিয়ে ঘেরা কেন এই বাড়ি? বাইরে বড় বড় স্যান্ডব্যাগ উঁচু করে রাখা। চারজন নীল সাফারির পুলিশ প্রহরায়। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ এবং ম্যানপ্যাক্টের মাধ্যমে ভিতর থেকে অনুমোদন এলেই প্রবেশ সম্ভব।
কাশ্মীরে ঝিলম নদীতে নৌকা ডুবে মৃত্যু হল অন্তত ছয়জনের। অন্তত তিনজনের রাত পর্যন্ত খোঁজ নেই। মঙ্গলবার শ্রীনগরের গান্দবাল-বাতওয়ারা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে স্থানীয় বাসিন্দা ও স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে নৌকাটি যাচ্ছিল।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৬ অক্টোবর (পিটিআই): তিহার জেলে গিয়ে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমকে গ্রেপ্তার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। আইএনএক্স মিডিয়া দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত চিদম্বরমকে মঙ্গলবার জেরা করার অনুমোদন দেয় বিশেষ আদালত। প্রয়োজন পড়লে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে ইডি। আদালতের নির্দেশ মতো বুধবার সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে ইডির তিন সদস্যের দল তিহার জেলে পৌঁছয়। প্রায় দু’ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর ৭৪ বছরের প্রাক্তন কংগ্রেস নেতাকে সংক্ষিপ্ত জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডির অফিসাররা। পরে আর্থিক দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। সেই সময় জেল চত্বরে হাজির ছিলেন চিদম্বরমের ছেলে কার্তি এবং স্ত্রী নলিনী। এই মামলায় প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীকে আগেই গ্রেপ্তার করেছিল সিবিআই। এবার ইডির পদক্ষেপে আরও বেশি বিপাকে পড়লেন তিনি।
জানা গিয়েছে, গ্রেপ্তারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বিশেষ বিচারক অজয় কুমার কুহারের কাছে চিদম্বরমকে ১৪ দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করে ইডি। আদালত বিষয়টি বৃহস্পতিবার শুনবে বলে জানায়। শুনানির সময় চিদম্বরমকে আদালতে হাজির করতে জেল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন বিশেষ বিচারক। দু’বছর আগেই আর্থিক দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করে ইডি। তাদের দাবি, আইএনএক্স মিডিয়া গ্রুপকে বিদেশি বিনিয়োগ পাইয়ে দিতে সরকারি নিয়ম ভেঙেছিলেন চিদম্বরম পুত্র কার্তি চিদম্বরম। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ছিলেন চিদম্বরম। অর্থ দপ্তরের বিদেশি বিনিয়োগ প্রমোশন বোর্ডের অনুমতিতেই আইএনএক্স মিডিয়ায় ৩০৫ কোটি টাকা লগ্নি হয়। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, পুরো প্রক্রিয়াটাই হয়েছিল বেআইনিভাবে। ইডির পাশাপাশি ২০১৭ সালের ১৫ মে আইএনএক্স মিডিয়ায় বিদেশি বিনিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে এফআইআর দায়ের করে। ২১ আগস্ট সিবিআইয়ের হাতে নাটকীয়ভাবে গ্রেপ্তার হওয়ার পর বর্তমানে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে বন্দি পি চিদম্বরম। মঙ্গলবার আদালতে ইডি প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে জেরা করার প্রয়োজন বলে জানায়।
এদিকে, সুপ্রিম কোর্টে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর জামিনের আবেদনের তীব্র বিরোধিতা করল সিবিআই। সিবিআইয়ের হয়ে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল কে এম নটরাজ সওয়াল করে বলেন, তাঁদের কাছে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ আছে। জামিন পেলে তিনি সাক্ষীদের উপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করবেন। চিদম্বরমের বক্তব্য, জেলে আটকে রেখে তদন্তকারীরা তাঁকে হেনস্তা করার চেষ্টা করছে। অবিলম্বে তাঁকে জামিন দেওয়া হোক। যদিও বিচারপতি আর বানুমথির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি।
জানা গিয়েছে, গ্রেপ্তারের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বিশেষ বিচারক অজয় কুমার কুহারের কাছে চিদম্বরমকে ১৪ দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করে ইডি। আদালত বিষয়টি বৃহস্পতিবার শুনবে বলে জানায়। শুনানির সময় চিদম্বরমকে আদালতে হাজির করতে জেল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন বিশেষ বিচারক। দু’বছর আগেই আর্থিক দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করে ইডি। তাদের দাবি, আইএনএক্স মিডিয়া গ্রুপকে বিদেশি বিনিয়োগ পাইয়ে দিতে সরকারি নিয়ম ভেঙেছিলেন চিদম্বরম পুত্র কার্তি চিদম্বরম। তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ছিলেন চিদম্বরম। অর্থ দপ্তরের বিদেশি বিনিয়োগ প্রমোশন বোর্ডের অনুমতিতেই আইএনএক্স মিডিয়ায় ৩০৫ কোটি টাকা লগ্নি হয়। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, পুরো প্রক্রিয়াটাই হয়েছিল বেআইনিভাবে। ইডির পাশাপাশি ২০১৭ সালের ১৫ মে আইএনএক্স মিডিয়ায় বিদেশি বিনিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে এফআইআর দায়ের করে। ২১ আগস্ট সিবিআইয়ের হাতে নাটকীয়ভাবে গ্রেপ্তার হওয়ার পর বর্তমানে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে বন্দি পি চিদম্বরম। মঙ্গলবার আদালতে ইডি প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে জেরা করার প্রয়োজন বলে জানায়।
এদিকে, সুপ্রিম কোর্টে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর জামিনের আবেদনের তীব্র বিরোধিতা করল সিবিআই। সিবিআইয়ের হয়ে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল কে এম নটরাজ সওয়াল করে বলেন, তাঁদের কাছে চিদম্বরমের বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ আছে। জামিন পেলে তিনি সাক্ষীদের উপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করবেন। চিদম্বরমের বক্তব্য, জেলে আটকে রেখে তদন্তকারীরা তাঁকে হেনস্তা করার চেষ্টা করছে। অবিলম্বে তাঁকে জামিন দেওয়া হোক। যদিও বিচারপতি আর বানুমথির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি।
