গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের অনেকেই আর্থিক মন্দাকে মানতে চাননি। মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদও সাম্প্রতিক কয়েকটি সিনেমার বক্স অফিসের সাফল্য তুলে মন্দাকে অবজ্ঞাই করেছেন। পরে অবশ্য তিনি নিজের অবস্থান পাল্টে নেন। এদিন দিল্লিতে ইন্ডিয়া এনার্জি ফোরামের এক অনুষ্ঠানে গোয়েল অবশ্য দু’টি ত্রৈমাসিকে (জানুয়ারি-মার্চ ও এপ্রিল-জুন) অর্থনীতির শ্লথগতিকে মেনে নিয়েছেন। এই দু’টি ত্রৈমাসিকে উন্নয়ন বৃদ্ধির হার কমে ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা বিগত ছ’বছরের তুলনায় সর্বনিম্ন বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। গোয়েল বলেছেন, ‘অর্থনীতিতে এই শ্লথগতি চিরস্থায়ী নয়। ভারতের মতো বৃহৎবাজারে এভাবে মন্দা আসতেই পারে। আবার চলেও যাবে। এ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।’ এরই পাশাপাশি দেশের অর্থনীতির চাকা গত পাঁচ বছরে যে ভলোই গতিশীল ছিল, তাও জানিয়েছেন গোয়েল। তিনি বলেছেন, ‘গত পাঁচ বছর ধরে উন্নয়নের হার গড়পরতা ঊর্ধমুখী ছিল। শেষ ছ’মাসে বৃদ্ধির হার খানিক কমেছে। বিভিন্ন কারণে শিল্পক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা সামান্য কমেছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়নি।’ সেই সঙ্গে গোয়েল জানিয়েছেন, ভারতে লগ্নির সম্ভাবনা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। পরিকাঠামো সহ একাধিক ক্ষেত্রে লগ্নির উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে ভারতে। বিদেশি শিল্পপতিরা বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।’ যা ভারতের অর্থনীতিকে চাঙা করতে সহায়ক হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী গোয়েল।