পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হরিয়ানার দাদরি বিধানসভা কেন্দ্রের এবারের প্রার্থী ববিতা ফোগত। এদিন সেখানেই প্রচারে আসেন মোদি। ভিড়ে ঠাসা জনসভায় ‘দঙ্গল’ থেকে ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’ প্রসঙ্গ একে একে তুলে ধরেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তামিলনাড়ুর মামাল্লাপুরমের বৈঠকে চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিং ‘দঙ্গল’ দেখেছেন বলে জানান। যা শুনে আমার খুবই গর্ব হয়।’ এরপরই স্থানীয় ভাষায় বলেন, ‘আমাদের মেয়ে ছেলেদের থেকে কম কিছু নয়। হরিয়ানাবাসীদের সমর্থন ছাড়া বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও কর্মসূচি সফল হতো না।’
কিছুদিন আগে বিজেপিতে যোগ দিয়ে বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন ববিতা। কিন্তু রাজনীতির ‘দঙ্গলে’ তাঁর লড়াই মোটেই সহজ হবে না। দাদরি বিধানসভা আসনে গত চারটি নির্বাচনে কোনও দলই পরপর জয় পায়নি। ববিতার প্রতিদ্বন্দ্বী জননায়ক জনতা পার্টির প্রার্থী এলাকার জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা সতপাল সাংওয়ান এবং কংগ্রেসের নীপেন্দ্র সিং সাংওয়ান। দু’জনেই ওই আসনে দু’হাজারের কম ভোটে জয় পেয়েছিলেন। দুই পোড় খাওয়া নেতার বিরুদ্ধে লড়াই হলেও জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ববিতা। প্রতিটি জনসভায় বলছেন, ‘ যতবার মেডেল নিয়ে বাড়ি ফিরেছি, ততবারই সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং সম্মান পেয়েছি। পরবর্তী লড়াইয়ের জন্য সেটাই অনুপ্রাণিত করে তুলত। এখন আমি রাজনীতিতে। আমি সবার কাছ থেকে সেই ভালোবাসা এবং সমর্থন চাই।’ কুস্তির আখড়া ছেড়ে কেন তিনি রাজনীতিতে? এই প্রশ্নের উত্তরে অর্জুন পুরস্কারজয়ী বলেন, ‘রাজনীতি মানুষের সেবা করার মঞ্চ। আমি প্রথম নয়। এর আগে বহু ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব রাজনীতিতে এসে সফল হয়েছেন। আমার মা এবং কাকা গ্রামপ্রধান ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাকে অনুপ্রাণিত করেন। বিজেপি সরকার জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে যেভাবে সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা কোনও সরকার নিতে পারেনি।’