বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশে আজ, শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘গণতন্ত্রের উৎসব’। প্রথম দফায় পশ্চিমবঙ্গের তিন কেন্দ্র (কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি) সহ দেশের ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১০২টি লোকসভা আসনে ভোট হবে।
হাই সুগার। চিকিৎসকরা বলে দিয়েছেন, প্রেসক্রিপশনের খাবার ছাড়া অন্য কিছুই নয়। কিন্তু তিহার জেলে বসে সেই অরবিন্দ কেজরিওয়ালই কি না মিষ্টি আর আম খাচ্ছেন! বৃহস্পতিবার আদালতে এমনটাই দাবি করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
স্বৈরাচারীর শাসন বড় ভয়ঙ্কর! জনগণের কী দুর্বিষহ অবস্থা হয়, তার উদাহরণ বিশ্বে কম নেই। যখন ঘোর কাটে, ততদিনে অন্ধকারে তলিয়ে যায় একটা দেশ। যদি সেরকম দিন দেখতে না চান, বিজেপিকে একটাও ভোট নয়।
আবারও কৃষক বিক্ষোভ। ফের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দুতে পাঞ্জাব এবং হরিয়ানার সীমান্ত এলাকাগুলি। তবে এবারে এর সঙ্গে জুড়ে গেল রেল স্টেশন এবং রেলওয়ে ট্র্যাকও। দু’দিন ধরে দফায় দফায় আন্দোলনকারী কৃষকদের রেল অবরোধকে কেন্দ্র করে রীতিমতো তুলকালাম পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
এ যেন ম্যাজিক! ইভিএমে বোতাম টিপলে বাড়তি ভোট চলে যাচ্ছে বিজেপির ঝুলিতে। ভিভিপ্যাট স্লিপের গুনতি যা দেখাচ্ছে, তার সঙ্গে মিলছে না ভোটযন্ত্রের ফল। তাতেই আবারও উস্কে গেল কারচুপির অভিযোগ!
মোবাইল ফোনটা বার করুন। ক্যামেরা থাকলে জমা দিন। খাতায় নিজের নাম, ঠিকানা লিখুন।’ এসব নিয়ম মানার পর ধেয়ে এল একগুচ্ছ প্রশ্ন। কোথা থেকে এসেছেন, কেন এসেছেন, কী দরকার? এতসব ঝক্কি পেরিয়ে মিলল ভিতরে ঢোকার অনুমতি।
হু-এর গাইডলাইনকে বুড়ো আঙুল! বহুজাতিক সংস্থা নেসলে ভারতে তাদের দু’ধরনের শিশুখাদ্যে বাড়তি চিনি ও মধু ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ উঠল। নেসলের তৈরি শিশুখাদ্যের এই দু’টি ব্র্যান্ড হল সেরেল্যাক ও নিডো। ‘পাবলিক আই’ নামে একটি সুইস তদন্তকারী সংস্থার রিপোর্টে এই দাবি করা হয়েছে।
ভোট কোটা’র হলেও বেঙ্গলি কলোনিতে শুরু হয়ে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে আলোচনা। ধানমান্ডির বেঙ্গলি কলোনি। মূলত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু। দমদম, বসিরহাট, যাদবপুর, কৃষ্ণনগরের মতো জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আত্মীয়স্বজন।
তিনি কৃষ্ণের ‘গোপী’। মানুষের সেবা করতেই তাঁর রাজনীতিতে আগমন। ভোটের প্রচারে নেমে এমনই দাবি করলেন কৃষ্ণের জন্মভূমি মথুরার বিজেপির এই তারকা প্রার্থী। মথুরার বর্তমান সাংসদের দাবি, ‘খ্যাতি বা পার্থিব কোনও কিছুর জন্য আমি রাজনীতিতে আসিনি।
হাওয়া মহলের কাছেই রামগঞ্জ বাজার। ‘মহরোঁ কি রাস্তা’র মুখেই হনুমান মন্দির। দক্ষিণমুখী হনুমানজি। চলছে পুজোপাট। তবে সরু গলিটা যতই ভিতরে ঢুকছে, দু’ পাশে থরে থরে মোজড়ি আর লাক-চুড়ি। জয়পুরের জনপ্রিয় দুই কুটির শিল্পের ফসল।
ফিকে হয়ে এসেছে ঘনসবুজ সাইনবোর্ডটা। টাইলস মোড়া মেঝেয় পুরু ধুলোর স্তর। টেবিলগুলো কতদিন পরিষ্কার হয়নি, কেউ জানে না। টিউবও উধাও। অ্যালুমিনিয়ামের বাসনগুলিও তুবড়ে গিয়েছে কবেই। রান্নাঘর ইঁদুর-আরশোলার মুক্তাঞ্চল।
পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ধরে সাংসদও বিজেপির।
শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। প্রথম পর্বে নির্বাচন রয়েছেন অসমের কাজিরাঙা, সোনিতপুর, লক্ষীমপুর, ডিব্রুগড়, জোড়হাট আসনে। অসমের ১৪টি লোকসভা আসনের মধ্যে বিজেপি লড়াই করছে ১১টি কেন্দ্রে।
বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বিস্তর বিতর্ক শেষে ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে এসেছে বর্তমান সময়ের অন্যতম শক্তিশালী যুদ্ধবিমান রাফাল। ফ্রান্স থেকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং যুদ্ধ বিমানটিকে ভারতে নিয়ে এসেছেন। ২০১৬ সালে হওয়া ৫৯ হাজার কোটি টাকার চুক্তি অনুযায়ী প্রথম লপ্তে যে ৩৬টি রাফাল বিমান ভারতের পাওয়ার কথা, তার সবক’টি এদেশে পৌঁছবে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে। রাফাল বিমানের পর এবার ভারতীয় বায়ুসেনার চোখ সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তির বিমানবিধ্বংসী ও ক্ষেপণাস্ত্রবিধ্বংসী ব্যবস্থা এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ এর দিকে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা এই এস ৪০০-কে সবচেয়ে অত্যাধুনিক স্টেলথ খাদক হিসাবে চিহ্নিত করে থাকেন। দেশের সামরিক বিশারদদের মতে, ভারত-রাশিয়া প্রতিরক্ষা চুক্তি অনুযায়ী, প্রায় ৩৩০ বিলিয়ন রুবলের বিনিময়ে ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে পাঁচটি এস-৪০০ অ্যাডভান্সড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম পাবে। এই অত্যাধুনিক এস-৪০০ ব্যবস্থা হাতে চলে এলে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে পড়শি কয়েকটি দেশকে আরও কড়া বার্তা দেওয়া সুবিধা হবে। ২০২০ সাল থেকে সংশ্লিষ্ট এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ একে একে হাতে আসা শুরু করবে ভারতের। ২০২২-২৩ এর মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। নয়াদিল্লি সাউথ ব্লকের এক আমলার কথায়, রাফাল এবং এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ এর যুগলবন্দি ভারতকে অনেক বেশি শক্তিশালী করবে। তিনি এও বলেন, এগুলি স্ট্র্যাটেজিক্যালি কোথায় মোতায়েন করা হবে, তা স্থির হয়ে রয়েছে। যা বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত হলেই সেগুলিকে নির্দিষ্ট জায়গাগুলিতে দ্রুত মোতায়েন করা হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের এই চুক্তি প্রসঙ্গে শুরু থেকেই আপত্তি তুলে আসছিল মার্কিন সরকার। ইউক্রেন ও সিরিয়ায় সেনা মোতায়েন নিয়ে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে এমনিতেই সঙ্ঘাত রয়েছে। তার মধ্যে ২০১৬-র মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ নিয়েও জলঘোলা হয়েছে বিস্তর। এমন পরিস্থিতিতে ২০১৭ সালে ‘কাউন্টারিং আমেরিকাজ অ্যাডভারসারিজ থ্রু স্যাংশনস্ অ্যাক্ট’ (কাটসা) আইন চালু করে মার্কিন সরকার। তার আওতায় রাশিয়া, ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্রশস্ত্র এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনলে যে কোনও দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপাতে পারে তারা। যেকারণেই হুঁশিয়ারি দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমতাবস্থায় ওয়াশিংটনের ডিসির ‘সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ’-এর একটি আলোচনাসভায় যোগ দিয়ে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, এস-৪০০ নিয়ে ভারত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে এবং তা মার্কিন সরকারকে জানানোও হয়েছে। নিজের দৌত্য ক্ষমতা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী আমি।
যদিও কূটনৈতিক এই টানাপোড়েনকে বিশেষ একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না ভারতীয় বায়ুসেনা। বায়ুসেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তরের এক কর্তা বলেন, আমাদের এখন ‘পাখির চোখ’ এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ। কারণ চিনুক, অ্যাপাচে, রাফাল চলে আসার পর এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ হাতে এসে গেলে আমাদের বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে।
বায়ুসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, এস-৪০০ ট্রায়াম্ফের পাল্লা ৪০০ কিলোমিটার। এর দু’টি রেডার, এক বা একাধিক লঞ্চার ও একটি অস্ত্র কমান্ড ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। এই মিসাইল সিস্টেমটিতে অত্যন্ত উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রেডার এবং ইন্সট্যান্স ফায়ারের জন্য সিস্টেম থাকে। খুব সহজে বহনযোগ্য এই ব্যাটারিগুলো বিশেষ ট্রাকে করে যে কোনও স্থানে বহন করে নিয়ে যাওয়া যায়। এগুলো মরুভুমি ও ঠান্ডা অঞ্চল, দু’জায়গাতেই সমানভাবে কার্যকরী। এস-৪০০ পরিবহন করা ট্রাকগুলো অত্যন্ত উচ্চমানের এবং গতিসম্পন্ন।
এই সিস্টেমের একটি রেডার এক সঙ্গে ২০০ টার্গেট একসঙ্গে লক করতে পারে এবং একসঙ্গে ৩৬টি পর্যন্ত মিসাইল ফায়ার করতে পারে। এটি সাধারণত সার্চ অ্যান্ড অ্যাকুইজিশন রেডারস এবং অধিগ্রহণ রেডারস। এস-ব্যান্ড, এক্স-ব্যান্ড টাইপ এই রেডারগুলো প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে সর্বাধুনিক। এটিতে রয়েছে অতি অসাধারণ জ্যামিং প্রতিরোধ করার ব্যবস্থা। এই মাল্টিমোড ফায়ারিং রেডার সব ধরনের প্রতিকূল আবহাওয়া, ইলেক্ট্রনিক কাউন্টার ব্যবস্থা (জ্যামিং আগ্রাসন), এবং সকল উচ্চতায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুঁজতে সক্ষম। আক্রমণ প্রতিহত করার ৩৬০ ডিগ্রি ক্ষমতা ছাড়াও, লক্ষ্যবস্তু আক্রমণের জন্য রয়েছে টুডি অথবা থ্রিডি নজরদারি সেন্সর, রয়েছে একসঙ্গে একাধিক লক্ষ্যবস্তু আক্রমণের সুবিধাও। যেকোনও আবহাওয়ায় কাজ করে এমন একটি বেতার তরঙ্গ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আক্রমণের ক্ষেত্রে সহায়তা করে, পাশাপাশি থাকছে ইনফ্রারেড-রেডার সিস্টেম এবং টু-ওয়ে ডেটা লিঙ্ক। এই রেডার থেকে মিসাইল কমান্ড প্রদান করে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্ষেপণাস্ত্র মারার নির্দেশ দেয়। শত্রুর বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্র ঠিক কত উচ্চতায় এবং কোন অবস্থানে রয়েছে তা ডেটা প্রসেসিং করে মিসাইল ফায়ার করার আদেশ দেয়।
রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের এই চুক্তি প্রসঙ্গে শুরু থেকেই আপত্তি তুলে আসছিল মার্কিন সরকার। ইউক্রেন ও সিরিয়ায় সেনা মোতায়েন নিয়ে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে এমনিতেই সঙ্ঘাত রয়েছে। তার মধ্যে ২০১৬-র মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ নিয়েও জলঘোলা হয়েছে বিস্তর। এমন পরিস্থিতিতে ২০১৭ সালে ‘কাউন্টারিং আমেরিকাজ অ্যাডভারসারিজ থ্রু স্যাংশনস্ অ্যাক্ট’ (কাটসা) আইন চালু করে মার্কিন সরকার। তার আওতায় রাশিয়া, ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্রশস্ত্র এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনলে যে কোনও দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপাতে পারে তারা। যেকারণেই হুঁশিয়ারি দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমতাবস্থায় ওয়াশিংটনের ডিসির ‘সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ’-এর একটি আলোচনাসভায় যোগ দিয়ে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, এস-৪০০ নিয়ে ভারত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে এবং তা মার্কিন সরকারকে জানানোও হয়েছে। নিজের দৌত্য ক্ষমতা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী আমি।
যদিও কূটনৈতিক এই টানাপোড়েনকে বিশেষ একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না ভারতীয় বায়ুসেনা। বায়ুসেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তরের এক কর্তা বলেন, আমাদের এখন ‘পাখির চোখ’ এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ। কারণ চিনুক, অ্যাপাচে, রাফাল চলে আসার পর এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ হাতে এসে গেলে আমাদের বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে।
বায়ুসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, এস-৪০০ ট্রায়াম্ফের পাল্লা ৪০০ কিলোমিটার। এর দু’টি রেডার, এক বা একাধিক লঞ্চার ও একটি অস্ত্র কমান্ড ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। এই মিসাইল সিস্টেমটিতে অত্যন্ত উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রেডার এবং ইন্সট্যান্স ফায়ারের জন্য সিস্টেম থাকে। খুব সহজে বহনযোগ্য এই ব্যাটারিগুলো বিশেষ ট্রাকে করে যে কোনও স্থানে বহন করে নিয়ে যাওয়া যায়। এগুলো মরুভুমি ও ঠান্ডা অঞ্চল, দু’জায়গাতেই সমানভাবে কার্যকরী। এস-৪০০ পরিবহন করা ট্রাকগুলো অত্যন্ত উচ্চমানের এবং গতিসম্পন্ন।
এই সিস্টেমের একটি রেডার এক সঙ্গে ২০০ টার্গেট একসঙ্গে লক করতে পারে এবং একসঙ্গে ৩৬টি পর্যন্ত মিসাইল ফায়ার করতে পারে। এটি সাধারণত সার্চ অ্যান্ড অ্যাকুইজিশন রেডারস এবং অধিগ্রহণ রেডারস। এস-ব্যান্ড, এক্স-ব্যান্ড টাইপ এই রেডারগুলো প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে সর্বাধুনিক। এটিতে রয়েছে অতি অসাধারণ জ্যামিং প্রতিরোধ করার ব্যবস্থা। এই মাল্টিমোড ফায়ারিং রেডার সব ধরনের প্রতিকূল আবহাওয়া, ইলেক্ট্রনিক কাউন্টার ব্যবস্থা (জ্যামিং আগ্রাসন), এবং সকল উচ্চতায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুঁজতে সক্ষম। আক্রমণ প্রতিহত করার ৩৬০ ডিগ্রি ক্ষমতা ছাড়াও, লক্ষ্যবস্তু আক্রমণের জন্য রয়েছে টুডি অথবা থ্রিডি নজরদারি সেন্সর, রয়েছে একসঙ্গে একাধিক লক্ষ্যবস্তু আক্রমণের সুবিধাও। যেকোনও আবহাওয়ায় কাজ করে এমন একটি বেতার তরঙ্গ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আক্রমণের ক্ষেত্রে সহায়তা করে, পাশাপাশি থাকছে ইনফ্রারেড-রেডার সিস্টেম এবং টু-ওয়ে ডেটা লিঙ্ক। এই রেডার থেকে মিসাইল কমান্ড প্রদান করে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্ষেপণাস্ত্র মারার নির্দেশ দেয়। শত্রুর বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্র ঠিক কত উচ্চতায় এবং কোন অবস্থানে রয়েছে তা ডেটা প্রসেসিং করে মিসাইল ফায়ার করার আদেশ দেয়।
