গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সংবাদসংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এক পাইলট জানিয়েছেন, ‘আমাদের অভাব, অভিযোগে কর্ণপাত করছে না এয়ার ইন্ডিয়া কর্তৃপক্ষ। বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি ঝুলে রয়েছে। এ বিষয়ে তারা কোনওরকম আশ্বাস দিতে পারেনি।’ এমনকী, যথা সময়ে বেতন পাচ্ছেন না বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। গোড়ার দিকে পাইলটদের চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ করা হতো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই পাইলটের কথায়, আমাদের আশা ছিল অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ে বেতন বাড়বে এবং পদোন্নতি হবে। কিন্তু, তা হয়নি।
বর্তমানে এ-৩২০ মডেলের ১২০টি এয়ারবাস চালায় এয়ার ইন্ডিয়া। এভাবে পাইলটেরা গণইস্তফা দিলে মুখ থুবড়ে পড়বে সংস্থার পরিষেবা। এ প্রসঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়ার মুখপাত্র বলেন, ‘পাইলটদের ইস্তফায় বিমান পরিষেবায় প্রভাব পড়বে না। আমাদের পাইলটের সংখ্যা উদ্বৃত্ত।’ অন্যদিকে পদত্যাগী পাইলটেরা জানিয়েছেন, বাজার ভালো থাকার জন্য চাকরি পেতে অসুবিধা হবে না। কেননা ইন্ডিগো, গো এয়ার, ভিস্তারা এবং এয়ার এশিয়ার মতো সংস্থা এ-৩২০ এয়ার বাস চালায়।
দীর্ঘদিন ধরে লোকসানে চলা এবং ঋণভারে ধুঁকতে থাকা এয়ার ইন্ডিয়াকে বিক্রি করে দিতে চাইছে মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, ৬০ হাজার কোটি টাকা লোকসানে চলছে রাষ্ট্রায়ত্ত এই বিমান পরিবহণ সংস্থা। উল্লেখ্য, বর্তমানে এয়ার ইন্ডিয়ায় ২০০০ পাইলট রয়েছেন। যাঁর মধ্যে ৪০০ জন এগজিকিউটিভ।