রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, শনিবার সকালে সাইয়ের মাঠের কাছে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রমেশের দেহ মেলে। রামনগরের মেল্লেহাল্লির বাসিন্দা রমেশ কংগ্রেস দলে একজন টাইপিস্ট হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরমেশ্বরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হয়ে ওঠেন তিনি। দু’দিন আগেই আয়কর দপ্তরের কর্মীরা পরমেশ্বরের বাড়ি ও অফিসের পাশাপাশি সিদ্ধার্থ গ্রুপ অব ইনস্টিটিউশনে হানা দেয়। পাশাপাশি, রমেশকেও দীর্ঘক্ষণ জেরা করেন তাঁরা।
রমেশের আত্মহত্যার ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে পরমেশ্বর জানান, তিনি রমেশকে সাহসের সঙ্গে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে বলেছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কর্ণাটকের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জানি না ঠিক কী কারণে রমেশ আত্মহত্যা করলেন। আজ সকালেও ওঁর সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল। কথা বলার সময় আমি রমেশকে সাহসের সঙ্গে গোটা পরিস্থিতির মোকাবিলা করার পরামর্শ দিয়েছিলাম।’ সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে রমেশের আত্মহত্যাস্থলও ঘুরে দেখেন কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি।
এদিকে, আগামী মঙ্গলবার পরমেশ্বরকে হাজিরা দেওয়ার জন্য সমন পাঠিয়েছে আয়কর দপ্তর। এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, আয়কর দপ্তরের আধিকারিকরা আমাকে মঙ্গলবার তাঁদের অফিসে যাওয়ার জন্য বলেছেন। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, কয়েকজন পড়ুয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁরা এই অভিযান চালিয়েছিলেন।