রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গত সপ্তাহেই ২৮৮ বিধানসভা আসনের মধ্যে বিজেপি ১৫০ এবং শিবসেনা ১২৪টি আসনে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাকি ১৪টি ছোট জোট শরিকদের মধ্যে ভাগ হবে। যদিও শিবসেনার বিভিন্ন নেতৃত্বের দাবি, লোকসভা ভোটের মতোই আসন ভাগাভাগিতে ৫০-৫০ করতে হবে। কিন্তু বাস্তবে তা না হওয়ায় বিক্ষোভ শুরু হয়। এব্যাপারে পদত্যাগকারী এক শিবসেনাকর্মী শারদ পাতিল বলেন, ‘আমরা শীর্ষ নেতৃত্বকে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলতে চাই না বলেই পদত্যাগ করেছি। কারণ, বিজেপির সঙ্গে জোট করে শরিকদের ভোট দেওয়ার আবেদন করেছেন শীর্ষ নেতৃত্ব। সেটা আমরা পারব না। তাই পদত্যাগ করলাম।’ দলের কর্মীদের কাছে ক্ষমা চাইলেও জোট থেকে বেরতে নারাজ শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারে।
এই পরিস্থিতির মধ্যেও মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে ‘অভূতপূর্ব’ জয়ের ব্যাপারে প্রত্যাশী মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। এদিন পুনেতে নির্বাচনী প্রচারে তিনি বলেন, ১৫ বছর মহারাষ্ট্রের শাসন করেছে কংগ্রেস এবং এনসিপি। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি ছাড়া কোনও উন্নয়ন করেনি। ২০১৪ সালে বিজেপি-শিবসেনা জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সমাজের নিচুস্তরের পর্যন্ত উন্নয়ন হয়েছে। বিপুল কৃষিঋণ দেওয়া হয়েছে। উপকৃত হয়েছে কমপক্ষে ৫০ লক্ষ কৃষক।