পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বছরের শুরুতে লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন বিতর্কের সূত্রপাত। ভোট প্রচারে কর্ণাটকের কোলারে রাহুল গান্ধী বলেন, ‘নীরব মোদি, ললিত মোদি, নরেন্দ্র মোদি- ওঁদের সবার পদবী মোদি কেন? সব চোরের পদবী মোদি কেন?’ তাঁর মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রবলভাবে সরব হয় গেরুয়া শিবির। রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ৪৯৯ এবং ৫০০ ধারায় ফৌজদারি মানহানির মামলা ঠোকেন বিজেপির বিধায়ক পূর্ণেশ মোদি। সমগ্র মোদি সম্প্রদায়কে রাহুল অপমান করেছেন বলে অভিযোগ তোলেন তিনি। শুধু বিজেপি নয়, একই অভিযোগ তুলে আমেদাবাদে মামলা করেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের কয়েকজন সদস্য। শুক্রবার সেই মামলার শুনানিতে আমেদাবাদ যাবেন রাহুল।
এদিন সুরাতে পৌঁছনোর পর থেকে প্রথম থেকেই ট্যুইটার হ্যান্ডেলে সক্রিয় ছিলেন তিনি। সমর্থকদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘বিরোধী রাজনৈতিক দলের দায়ের করা মামলার হাজিরা দিতে আজ সুরাতে এসেছি। আসলে ওরা আমার মুখ বন্ধ করতে চায়। আদালত চত্বরে অসংখ্য কংগ্রেস সমর্থক এসেছিলেন। তাঁদের সমর্থন এবং ভালোবাসার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’
এই বিতর্কে প্রথম থেকেই রাহুল গান্ধীর পাশে দাঁড়ায় কংগ্রেস। রাহুল নরেন্দ্র মোদিকে চোর বলেননি। প্রধানমন্ত্রী কেন ললিত বা নীরব মোদিকে গ্রেপ্তার করতে পারলেন না? সেই প্রশ্ন তিনি তুলতে চেয়েছিলেন বলে দাবি করে কংগ্রেস। যদিও কংগ্রেসের যুক্তিকে আমল দেয়নি বিজেপি।