বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
পিএমসি ব্যাঙ্ক জালিয়াতি কাণ্ডে অভিযোগের আঙুল উঠেছে হাউজিং ডেভেলপমেন্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের প্রাক্তন কর্তাদের দিকে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে আরবিআই নিযুক্ত প্রশাসকের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতেই পিএমসি ব্যাঙ্কের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ওয়ারইয়াম সিং, এমডি জয় থমাস এবং এইচডিআইএল ডিরেক্টর রাকেশ ওয়াধওয়া সহ অন্যান্য শীর্ষকর্তাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি, প্রতারণা এবং অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের ধারায় মামলা রুজু করে। প্রাথমিক তদন্তে ইডি জানতে পেরেছে, এইচডিআইএল-কে বেআইনিভাবে ঋণ পাইয়ে দিতে সাহায্য করেছিলেন ওই প্রাক্তন আধিকারিকরা। বলাই বাহুল্য এইচডিআইএল কর্তৃপক্ষ সেই ঋণ শোধ করেনি। আর সেকথা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে বেমালুম চেপে যান ব্যাঙ্ক কর্তারা। বৃহস্পতিবারই এইচডিআইএল-এর ডিরেক্টর রাকেশ ওয়াধওয়া ও তাঁর ছেলে সারঙকে আটক করেছিল ইডি। পাশাপাশি এইচডিআইএল-এর সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এদিন স্থানীয় আদালত ধৃতদের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
এদিকে, পিএমসি কাণ্ডে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। শুক্রবার আরবিআইয়ের চতুর্থ দ্বি-বার্ষিক আর্থিক নীতি ঘোষণা করার ফাঁকে গভর্নর বলেন, ‘আরবিআইয়ের কথা জানতে চাইলে বলব, আমাদের ব্যাঙ্কিং সিস্টেম খুবই ভালোমতো কাজ করছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই।’ এরপরই সরাসরি কোনও নাম না করে তিনি বলেন, ‘একটি ঘটনার জন্য দেশের সমস্ত সমবায় ব্যাঙ্ককে এক বন্ধনীতে রেখে বিচার করাটা কখনওই উচিত নয়।’