বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
তিহার জেলে বন্দি চিদম্বরম এর আগে দিল্লি হাইকোর্টে জামিনের আর্জি জানিয়েছিলেন। জামিনে বাইরে থাকলে তিনি সাক্ষীদের সরাসরি অথবা পরোক্ষে প্রভাবিত করতে পারেন, এমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না বলে দিল্লি হাইকোর্ট সোমবার তাঁর জামিনের আবেদন নাকচ করে দেয়। এরপর সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন করেন তিনি। এদিন চিদম্বরমের হয়ে শীর্ষ আদালতে দ্রুত শুনানির আবেদন করেন বিশিষ্ট আইনজীবী কপিল সিবাল। বিচারপতি এন ভি রামান্নার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে তাঁর আবেদনের শুনানি হয়। এই বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও কৃষ্ণ মুরারি। তবে চিদম্বরমের আবেদন বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের কাছে পাঠানো হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে বেঞ্চ। সিবাল বলেন, তাঁর মক্কেলের জামিনের আর্জি প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের কাছে পাঠানো হয়েছে। যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার তিনিই নেবেন।
গত ২১ আগস্ট রাতে দিল্লিতে নিজের বাড়ি থেকে চিদম্বরমকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই। তাঁকে ১৫ দিন সিবিআই হেফাজতে রাখা হয়েছিল। এরপর গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি তিহার জেলে রয়েছেন। ২০০৭ সালে আইএনএক্স মিডিয়ার জন্য ৩০৫ কোটি টাকার বিদেশি লগ্নি আসে। মাত্র ৪ কোটি ৬২ লক্ষ টাকার লগ্নির অনুমতি থাকলেও ঘুরপথে ওই লগ্নি আনার উপায় বের করে দিয়েছিলেন তৎকালীন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। তার বিনিময়ে চিদম্বরম তাঁর ছেলে কার্তির ‘সংস্থা’য় সাহায্য করতে তৎকালীন আইএনএক্স মিডিয়ার কর্ণধার পিটার মুখোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী ইন্দ্রাণীকে অনুরোধ করেছিলেন বলে অভিযোগ।