শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
সৌদি আরবের তেল সংশোধনাগারে জঙ্গিহানার পরে সোমবার এক লাফে ২০ শতাংশ বেড়ে যায় অপরিশোধিত তেলের দাম। পৌঁছে যায় ৭২ ডলারে। তার জেরে সপ্তাহের প্রথম দিনেই পতনের মুখ দেখেছিল শেয়ার বাজার। সরকার তেল সরবরাহের আশ্বাস দিলেও এদিন তার প্রতিচ্ছবি দেখা যায়নি শেয়ার বাজারে। হুড়মুড়িয়ে পড়ল বম্বে শেয়ার বাজার। বৃহস্পতিবার ৪৭০.৪১ পয়েন্ট অর্থাৎ ১.২৯ শতাংশ পড়ে দিনে শেষে সেনসেক্স থিতু হয় ৩৬০৯৩.৪৭ পয়েন্টে। একইভাবে পতন ঘটে জাতীয় শেয়ার বাজারেও। ১৩৫.৮৫ শতাংশ পড়ে নিফটি। শতাংশের বিচারে যা ১.২৫। থামে ১০৭০৪.৮০ পয়েন্টে। এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বড় পতন ঘটেছিল নিফটির। থেমেছিল ১০৬০৪.৩৫ পয়েন্টে। শেয়ার বাজারের পাশাপাশি বৃহস্পতিবার সকালে পড়ে যায় টাকার দরও। ২৪ পয়সা পড়ে এক ডলারের দাম দাঁড়ায় ৭১.৩৬ পয়সা। তবে পরে সেই হারানো মূল্য পুনরুদ্ধার করে শক্তিশালী হয় টাকা। বর্তমানে ১৪ পয়সা বেড়েছে টাকার দাম। শেয়ার বাজারের এই ধসে এদিন সবথেকে বেশি দাম পড়েছে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ইনফোসিস ও টাটা কনসালটেন্সির মতো সংস্থার। দাম বেড়েছে টাটা মোটরস, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, ভারতী এয়ারটেলের।