ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
মুম্বইয়ের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চাঁদে পৌঁছনোর স্বপ্ন পূরণ হবেই। এর সঙ্গে জড়িত ইসরোর বিজ্ঞানী ও অন্যান্যরা থামবেন না, অবসন্ন হবেন না, বসেও থাকবেন না। বিজ্ঞানীরা কখনও না বলেন না। তাঁরা চ্যালেঞ্জ থেকে পিছিয়ে আসেন না। তাঁরা লক্ষ্যের পিছনে প্রাণপণ ছুটে চলেন এবং তা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেন। এর আগে ভোররাতে ইসরোর কট্রোল সেন্টারেও পুরোপুরি আশার কথা শোনান প্রধানমন্ত্রী। হতোদ্যম বিজ্ঞানীদের মনোবল বাড়াতে পরিবেশ স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেন মোদি। এমনকী হাল্কা ছলে তিনি বলেন, কবিতা ও সাহিত্যে চাঁদ এতটাই রোমান্টিক যে চন্দ্রযান শেষ ধাপে তাকে আলিঙ্গনের জন্য ছুটে যায়। এবার চাঁদকে স্পর্শ করার প্রতিজ্ঞা আরও শক্তিশালী ও গভীর হবে। ইসরো সেন্টারে প্রায় ২৫ মিনিট ধরে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। হাতাশার চিহ্ন মাত্র ছিল না সেখানে। বরং ছত্রে ছত্রে ছিল আশার কথা। হিন্দি ও ইংরেজির সংমিশ্রণে সেই ভাষণের সূচনা করেন ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান দিয়ে। তিনি জানান, চন্দ্রযান-২ এর চূড়ান্ত যাত্রা যে পরিকল্পনা অনুযায়ী এগচ্ছে না, তা তিনি কিছুটা আগেই আঁচ করে ফেলেছিলেন। বিজ্ঞানীদের উদ্দেশে মোদি বলেন, আপনাদের চোখ অনেক কিছু বলছিল। আপনাদের চেহারায় যে হতাশা ছিল, তা পড়তে পারছিলাম। ওই মুহূর্তে আমি আপনাদের সঙ্গেই ছিলাম। আর সেই সূত্রেই ইসরোর বহু সাফল্যের দিক তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মঙ্গল অভিযানের সাফল্যে কথাও তুলে ধরেন তিনি। আর চন্দ্রাভিযান নিয়ে মোদি বলেন, আপনারা সাধ্যমতো কাছাকাছি চলে এসেছিলেন। সামনের দিতে তাকান।