প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
রবিবারই রাজসমন্দের বিজেপি সাংসদ দিয়া কুমারী জানিয়েছিলেন যে শুধু তাঁরাই নন, ভগবান রামের বংশধর আরও রয়েছেন। জয়পুরের রাজপরিবারের লাইব্রেরি এবং সংগ্রহশালায় থাকা বিভিন্ন নথি-পাণ্ডুলিপি এবং বংশলতিকায় এর প্রমাণ রয়েছে। তাঁদের বংশলতিকায় দেখা গিয়েছে যে রাজা দশরথ তাঁদের বংশের ৬২তম পুরুষ। রাম ৬৩ এবং কুশ ৬৪ তম পুরুষ। তাঁরা কুশের বংশধর বলেই তাঁদের কুশওয়াহা সম্প্রদায়ের মানুষ বলা হয়। তার রেশ ধরেই এদিন অরবিন্দ সিং মেবার ট্যুইট করে জানিয়েছেন, ‘এটা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে আমার পরিবার শ্রীরামের প্রত্যক্ষ উত্তরাধিকারী। রাম জন্মভূমির উপর আমরা কোনও দাবি জানাতে চাই না, কিন্তু একথা বিশ্বাস করি যে অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে শ্রীরামের মন্দির গড়া উচিত।’ দৈনিক ভিত্তিতে রাম জন্মভূমি মামলার শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টে। রাজপরিবারগুলির এই দাবির পর এই মামলার মোড় ঘুরে যেতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার বিষয় শীর্ষ আদালত এই দাবিকে মান্যতা দেয় কি না!