বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
নির্যাতিতা অভিযোগ পত্রে লিখেছেন, ‘৩১ ডিসেম্বর ২০১৮-র রাতে স্বামী, ভাই ও আরও কয়েকজন আত্মীয়কে নিয়ে বাপের বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিই। কিন্তু মীরা বাগ এলাকায় শ্বশুর বাড়িতে নিয়ে আসার বদলে, আমার স্বামী পশ্চিম বিহার এলাকার একটি হোটেলে নিয়ে যান। সেখানে আগে থেকেই আমাদের বেশ কিছু আত্মীয় উপস্থিত ছিলেন। নতুন বছর উপলক্ষে ওই হোটেলে ছোট্ট একটি পার্টির আয়োজন করা হয়। এরপর সকলে মীরা বাগে শ্বশুরবাড়িতে চলে আসি। সকলকে বাড়িতে ছেড়ে, আমার স্বামী বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়ে যান। তারপর, আমি নিজের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়ি।’ নির্যাতিতা তাঁর অভিযোগ পত্রে আরও জানিয়েছেন, ‘শুয়ে পড়ার পর শ্বশুরমশাই আমাকে দরজা খুলতে বলেন। ঘরে ঢুকেই তিনি অশালীন ব্যবহার করতে শুরু করেন। আমি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করি। এতে তিনি রেগে যান। আমার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে, সজোরে চড় মারেন। চিত্কার করে অন্যদের ডাকার চেষ্টা করতেই, আমার ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। এরপর, জোর করে ধর্ষণ করেন তিনি।’
এদিকে, বৈবাহিক সম্পর্ক ও ভাইয়ের জীবন বাঁচাতেই এতদিন চুপ করে ছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ও ৫০৬ ধারায় মামলা করেছে পুলিস। এ প্রসঙ্গে ডেপুটি কমিশনার সেজু পি কুরুভিল্লা বলেন, তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রসাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।