পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গুরুগ্রামের পুলিস কমিশনার মহম্মদ আকিল জানিয়েছেন, বাড়ি থেকে টাকা না পেয়ে নাসরিন এক কোটি টাকা হাতানোর জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। কিন্তু একার দ্বারা সেই কাজ সম্ভব নয় বুঝতে পেরে তিনি সঙ্গে নেন দিল্লিতে ফলের রস বিক্রেতা আদতে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা মুস্তাকিম খানকে। ২০ লক্ষ টাকা মুস্তাকিমকে দিতে হবে বলে রফা হয়। পুলিসের বক্তব্য অনুযায়ী, তারা দু’জনে বেশ কয়েকবার এলাকা ঘুরে দেখে। এরপর অপহরণের হুমকি দেওয়া হবে বলে তারা দশজনের একটি তালিকা বানায়। নতুন সিম কার্ডও জোগাড় করে তারা।
গত ৮ জুলাই সকাল ১১টা নাগাদ একটি অজানা নাম্বার থেকে ফোন পান গুরুগ্রামের বৈদ্যুতিন পণ্যের ব্যবসায়ী ফিজা খান। তাঁকে ফোনে জানানো হয়, এক ব্যক্তি তাঁর ছেলেকে অপহরণের জন্য সুপারি দিয়েছে। এখন যদি তিনি এক কোটি টাকা দিয়ে দেন, তাহলে তাঁর ছেলেকে আর অপহরণ করা হবে না। উল্লেখ্য, বছর খানেক আগে নাসরিন এক ব্যক্তির বাড়িতে তাঁর বৃদ্ধা মাকে দেখাশোনা করতেন। ঘটনাচক্রে সেই ব্যক্তিই ছিল ব্যবসায়ী ফিজা খান। তবে হুমকি ফোনকে কোনও পাত্তা দেননি ফিজা। এরপরেও একই কথা বলে তিনদিন ধরে ফিজাকে অন্তত ২০ বার ফোন করা হয়। অগত্যা পুলিসের দ্বারস্থ হন ফিজা। এরপরই পুলিসের পাতা ফাঁদে পা দেয় নাসরিন এবং তার শাগরেদ মুস্তাকিম। তাদের কাছ থেকে দু’টি মোবাইল হ্যান্ডসেট এবং দু’টি সিম বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।