আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর বলেছেন, বর্তমানে চিটফান্ডের নিয়ন্ত্রণ এবং প্রশাসনিক নজরদারির সমস্যা রয়েছে। সেই বাধা দূর করতে এই আইন সহায়ক হবে। তিনি বলেন, সারদা, রোজভ্যালির মতো ঘটনা এর ফলে কমবে। এবং ওইসব কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াও অনেক সহজ হবে। একইসঙ্গে আইনে বলা হয়েছে, চিটফান্ডে গরিব মানুষকে প্রতারিত করে অর্থ আত্মসাৎ করা হলে সংস্থার কর্তৃপক্ষ ও পরিচালকবৃন্দের সম্পত্তি দ্রুত বাজেয়াপ্ত করা হবে। অর্ডিন্যান্সের সঙ্গে বিলে একটি পার্থক্য রয়েছে। সেটি হল, কোনও সংস্থা গঠনের সময় যদি পরিবার কিংবা বন্ধুস্থানীয় কেউ আর্থিকভাবে সহায়তা করে সেইসব আমানতকে ডিপোজিট স্কিমের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে দেখা হবে না।
মোদি সরকার ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই চিটফান্ড নিয়ে একের পর এক কঠোর ব্যবস্থা আনার চেষ্টা করছে। সারদা ও রোজভ্যালির তদন্তে একদিকে যেমন তদন্তকারী কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি আরও বেশি করে গ্রেপ্তার, অভিযান এবং জিজ্ঞাসাবাদের প্রক্রিয়াকে জোরদার করে চাপ সৃষ্টি করছে, তেমনি পুরনো আইন সংশোধন করে নতুন অর্ডিন্যান্স আনা হয়েছে। এই নিয়ে বেশ কয়েকবার আইন সংশোধন করা হল।
সারদা ও রোজভ্যালির মতো সংস্থার অনিয়মের তদন্তে কি প্রভাব পড়বে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রকাশ জাভরেকর বলেছেন, অবশ্যই পড়বে। দেশের প্রতিটি প্রান্তের বেআইনি চিটফান্ড কিংবা চিটফান্ড প্রতারণার ক্ষেত্রেই এই আইন প্রযোজ্য।