বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
মঙ্গলবার ছিল ‘হর অষ্টমী’। সেই উপলক্ষে কাকরানে মাতা কাত্যায়নী, মঞ্জগাঁওয়ে মাতা রঙ্গনীয়া ভগবতী এবং মাতা কুলওয়াগিশ্বরী মন্দিরে পুজোর আয়োজন হয়। যা দেখতে কাশ্মীরের বিভিন্ন দিক থেকে এসেছিলেন হাজার হাজার হিন্দু। অবশ্য এই উদ্যোগ প্রথম নয়। ২০০৫ সাল থেকেই কাত্যায়নী মন্দিরে সর্বদলীয় শরণার্থী কোঅর্ডিনেশন কমিটি এবং হরমুখ গঙ্গা ট্রাস্টের উদ্যোগে যজ্ঞ আয়োজিত হয়। এবার আরও দু’টি মন্দিরের পুজো হল। এব্যাপারে কমিটির চেয়ারম্যান বিনোদ পণ্ডিত জানান, বিপুল সংখ্যায় মানুষ যজ্ঞে অংশ নিয়েছিলেন। প্রত্যেকে প্রসাদ পেয়েছেন। উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ কাশ্মীরের ডিআইজি অতুল গোয়েল, ত্রাণ এবং পুনর্বাসন কমিশনার টি কে ভাট, রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের কমান্ডিং অফিসার কর্ণেল এস ভরদ্বাজ।