আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
ওই অনুষ্ঠানেই কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স দপ্তরের প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সঞ্জীব সান্যাল সাম্প্রতিক সুদ প্রসঙ্গে বলেন, এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই, যেখান থেকে বলা যায় সুদের হার কমালে, সাধারণ মানুষের টাকা জমানোর উপর তার প্রভাব পড়ছে। অথচ এদেশে ধার নেওয়া এবং জমা টাকার উপরে সুদের বিরাট পার্থক্য রয়েছে। তা কমানো উচিত। বরং সুদের হার কমলে, শিল্পের ক্ষেত্রে সহজে ও কম খরচে ঋণ পাওয়া সম্ভব, বলেন ওই কর্তা। তাঁর কথায়, এখন সমস্যা অন্য জায়গায়। দেশের বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি যদি ঋণের উপর সুদের হার কমানোর পথে না হাঁটে, তাহলে মুশকিল। সাম্প্রতিকালে ধাপে ধাপে যেভাবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপো রেট কমিয়েছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাঙ্কগুলি ঋণের উপর সুদের হার কমায়নি। সেই প্রসঙ্গেই এদিন সঞ্জীববাবু বলেন, বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হস্তক্ষেপ করা উচিত। শিল্পের নগদ জোটাতে বিদেশি ঋণের উপর নির্ভরতার পরামর্শ দেন তিনি। বলেন, এখানে ঋণ এবং জিডিপি’র অনুপাত কম। সেই কারণেই কম সুদে বাইরে থেকে ঋণ নেওয়া যায়। সেই ব্যবস্থায় সুবিধা করে দিতে কেন্দ্রীয় সরকার একটি আলাদা নীতিও আনবে বলে জানান সঞ্জীব সান্যাল।