কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
তিরুপতিতে রাজ্য বিজেপি আয়োজিত একটি জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশের উন্নতিতে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। রাজ্যের সেই উন্নতিতে কেন্দ্র সবরকম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।’ রাজ্যকে বিশেষ মর্যাদা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কেননা, ২০১৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে তেলেঙ্গানা তৈরির পর থেকে রাজ্যকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ। কিন্তু, সেই আর্থিক সহায়তার বিষয়টি ঝুলেই রয়েছে। এমনকী, গত পাঁচ বছরেও মোদি সরকার অন্ধ্রপ্রদেশকে সেই বিশেষ মর্যাদা দেয়নি। যার জেরে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ ছেড়ে বেড়িয়ে যান টিডিপি সুপ্রিমো।
কিন্তু, ভোটের পর দেখা যায় লোকসভার পাশাপাশি বিধানসভাতেও পরাস্ত হয়েছেন চন্দ্রবাবু। বিধানসভার ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৫১টিতেই জিতেছে জগন্মোহনের ওয়াইএসআর কংগ্রেস। লোকসভায় রাজ্যের ২৫টি আসনের মধ্যে ২২টি পেয়ে দেশের চতুর্থ বৃহত্তম দলে পরিণত হয়েছে তারা। অন্যদিকে, একক বৃহত্তম দল হিসেবে দেশের ক্ষমতা দখলের পরেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জগন্মোহন।