যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
তবে নিজেদের অভ্যন্তরীণ রিপোর্ট এবং এক্সিট পোলে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতার ইঙ্গিত মেলা সত্ত্বেও কিন্তু বিজেপি আরও বেশি সংখ্যক আঞ্চলিক দলকে পাশে চাইছে। তাই অমিত শাহের পাশাপাশি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ অন্য কিছু আঞ্চলিক দলের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন। অন্ধ্রপ্রদেশের জগনমোহন রেড্ডি এবার অনেক ভালো ফল করতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাই জগনমোহনকেও জোটে চাইছে বিজেপি। তাঁর কাছে আগাম বার্তা পাঠানো হয়েছে। একইভাবে তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি ও বিজু জনতা দলকেও এনডিএতে চাইছেন মোদি-শাহ। এখানেই শেষ নয়, আরও জানা যাচ্ছে, মায়াবতী থেকে শারদ পাওয়ার, মোদি-শাহ জুটি চাইছেন বিরোধী জোটে ফাটল ধরিয়ে এই দু’জনকেও পাশে পেতে। কেন? কারণ তিন শতাধিক নয়, বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের টার্গেট এনডিএ সরকারের শক্তি যেন সাড়ে তিনশো থেকে চারশো হয়ে যায়। অর্থাৎ কংগ্রেসকে সম্পূর্ণ হীনবল আর একঘরে করে দেওয়াই বিজেপির প্রধান লক্ষ্য।
এক্সিট পোলে উৎসাহিত হলেও এখনও বিজেপি দু’টি রাজ্য নিয়ে টেনশনে। আজ দিল্লিতে বিজেপি নেতাদের কথাতেও সেই টেনশন ধরা পড়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তরপ্রদেশ। এই দুই রাজ্যে বিভিন্ন সমীক্ষায় বিভিন্ন রকম আসন সংখ্যা প্রদান করা হয়েছে। কোনটা ঠিক হবে? কারণ এই দুই রাজ্যে প্রাপ্ত আসনই এবার লোকসভা ভোটে বিজেপির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। আর একইসঙ্গে বিহার ও ওড়িশা। বিজেপি এককভাবে ভালো ফল করলেও জোট শরিকদের ফলাফল কেমন হবে সেটাও বড় ফ্যাক্টর। তবে আগামীকালের বৈঠকের অন্যতম কৌতূহলের বিষয় হল, এনডিএর বাইরে থাকা কোনও নতুন দল বিজেপির আমন্ত্রণে নৈশভোজে হাজির হয়ে জোটে শামিল হবে কি? হলে কোন দল?