যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
আজই মধ্যপ্রদেশে রাজ্যপাল আনন্দী বেন প্যাটেলকে বিজেপি পরিষদীয় দল চিঠি লিখে দাবি করেছে রাজ্যে কংগ্রেস সংখ্যালঘু। তাই অবিলম্বে ডাকা হোক বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন। আর সেখানেই আস্থা ভোটে গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হবে কংগ্রেসকে। উল্লেখ্য, মধ্যপ্রদেশে দীর্ঘ ১৫ বছর পর বিজেপি পরাজিত হয়েছে খুব সম্প্রতি। মধ্যপ্রদেশে গরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য দরকার ১১৬ টি আসন। কংগ্রেস এবার পেয়েছিল ১১৪ টি আসন। আর বিজেপি পেয়েছে ১০৯টি আসন। মায়াবতীর দলের কাছে আছে দুটি আসন এবং সমাজবাদী পার্টির আছে ১টি আসন। এই দুই দলই কংগ্রেসকে সমর্থন দিয়েছে। এই দুই দলের সমর্থন নিয়েই সরকার গড়েছে কংগ্রেস। মায়াবতীর সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক ভোটের মধ্যেই তিক্ত হয়েছে। মায়াবতী নিজেই একাধিকবার বলেছেন, তিনি মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সরকারকে সমর্থনের বিষয়টি ভেবে দেখবেন। এই হুমকির জেরে কমল নাথ যথেষ্ট টেনশনে। সেই সুযোগে বিজেপি অনাস্থা প্রস্তাব আনলে সরকার পড়ে যাবে যদি মায়াবতী সমর্থন না করেন।
অন্যদিকে একইভাবে কর্ণাটকে দেবেগৌড়ার জনতা দলকেও (সেকুলার) বার্তা পাঠাচ্ছে বিজেপি। কর্ণাটকেও কংগ্রেস ও জনতা দলের সরকারকে ফেলে দিতে তৎপর বিজেপি। এক্সিট পোলের পর বিজেপি বিরোধী দলগুলির মধ্যে যেভাবে বিভ্রান্তি ও সংশয় তৈরি হয়েছে সেটাকেই কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। বিজেপির টার্গেট কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের পাশাপাশি আবার ধীরে ধীরে রাজ্যগুলিতেও বিজেপি তথা এনডিএ জোটের সরকার গঠন করা। তবে সবই নির্ভর করছে ২৩ মের ফলাফলের উপর। তাই সব পক্ষেরই এখন চোখ প্রকৃত ফলের দিকে।