যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
কার্যত ভোটের ফল বেরনোর আগেই ইউপিএ জোটের বাইরে থাকা দলগুলির মনোভাব জেনে রাহুল ও সোনিয়া গান্ধীকে জানানোর জন্যই নাইডু এখন উদ্যোগী। তাই গতকাল অখিলেশ যাদব ও মায়াবতীর সঙ্গে আলোচনার পর আজ রাতে দিল্লিতে ফিরে এসে আজ আবার রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী, শারদ পাওয়ারদের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার বৈঠক করলেন নাইডু। এর আগে তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আবার মমতার সঙ্গে আজকালের মধ্যেই কথা বলবেন তিনি। বস্তুত কংগ্রেস নেতৃত্ব জানতে চাইছে বিজেপি বিরোধী দলগুলির কে কোন অবস্থানে দাঁড়িয়ে। অর্থাৎ কোন দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব মেনে নিয়ে কংগ্রেসের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীকেই সমর্থন দিতে রাজি, আর কোন দল সেটায় রাজি নয়। কংগ্রেস সূত্রের খবর অবশ্য ফলপ্রকাশ হওয়ার পরও কংগ্রেস প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনওরকম টানাপোড়েনের মধ্যে যেতে চাইছে না। বরং যদি দেখা সত্যিই এনডিএ জোটের কাছে সরকার গঠনের মতো সংখ্যা নেই এবং আঞ্চলিক দলগুলিকে নিয়ে বিরোধীরা সরকার গড়তে পারে, তখনই কংগ্রেস প্রাথমিকভাবে চাইবে আঞ্চলিক দলগুলিকে নিয়ে জোটই আলোচনা করে স্থির করুক কে হবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে মায়াবতী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকৃত ফলাফল আগে দেখে নিতে ইচ্ছুক। চন্দ্রবাবু নাইডু অবশ্য কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের সঙ্গে কথা বলেননি। নবীন পট্টনায়কও আগাম ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ের থেকেই সমদূরত্ব বজায় রাখবেন। যদিও এই সব অবস্থানই ফলপ্রকাশের পর বদলে যেতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলের জল্পনা।