যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
এই কেন্দ্রের একদা সাংসদ ছিলেন মুরলীমনোহর যোশি। এদিন সকালেই লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে দেখা যায় তাঁকে। সেখানে তিনি বলেন, বারাণসীবাসীর আশীর্বাদ পেয়েছেন মোদি। যোশিকে ভোট দিতে দেখে সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করেন, ভাবশিষ্য মোদিকে কি আশীর্বাদ করেছেন? জবাবে বারাণসীর প্রাক্তন সাংসদ বলেন, ‘আমি কে? জনতা ওঁকে আশীর্বাদ করেছে।’ ২০০৯ সালের ভোটে বিজেপির টিকিটে বারাণসী থেকে সাংসদ হলেও ২০১৪ সালে মুরলীমনোহরকে কানপুর কেন্দ্রে সরিয়ে দেয় দল। এবং সেখানে প্রার্থী করা হয় মোদিকে। যদিও এবার মুরলীমনোহরকে টিকিট দেয়নি বিজেপি। শুধু সাংসদ নন, অটলবিহারী বাজপেয়ির মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন মুরলীমনোহর।
নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বারাণসী কেন্দ্রে থেকে প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেসের অজয় রাই এবং সপা-বসপা-আরএলডি মহাজোটের প্রার্থী শালিনী যাদব। গত লোকসভা ভোটে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ভোটে পরাজিত করেছিলেন মোদি। তিনি ভোট পেয়েছিলেন ৫৬.৩৭ শতাংশ। ২০০৯ সালের থেকে সেবার ২৫.৮৫ শতাংশ বেশি ভোট পেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। যেখানে আগেরবার মুরলীমনোহর পেয়েছিলেন মাত্র ৩০.৫০ শতাংশ ভোট। বারাণসী কেন্দ্রের মোট ভোটার ১৮ লক্ষ ৫৪ হাজার। মোট বুথ ১ হাজার ৮১৯। যার মধ্যে ২৭৩টি বুথ স্পর্শকাতর।