যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির রাজকুমার সিং ১ লক্ষ ৩৬ হাজার ভোটে হারিয়ে দেন আরজেডি প্রার্থী ভগবান সিং কুশওয়াকে। কুশওয়া পেয়েছিলেন ২ লক্ষ ৫৫ হাজার ভোট। জনতা দল ইউনাইটেডের মীনা সিনহা পেয়েছিলেন ৭৫ হাজার ভোট। এবার আরজেডি সমর্থন করছে সিপিআইএমএল লিবারেশনকে। আর এখন এনডিএর শরিক জেডিইউ। স্বাভাবিকভাবেই জেডিইউয়ের সমর্থন পাবেন বিজেপি প্রার্থী তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আর কে সিং। সমাজবিজ্ঞানী ডিএম দিবাকর বলেছেন, ‘দক্ষিণপন্থী এবং বামপন্থীদের নির্ণায়ক ভোট হতে চলেছে আরা কেন্দ্রে। সিপিআইএমএল লিবারেশন নিরন্তরভাবে মোদি সরকারের প্রতিশ্রুতি পালনে ব্যর্থতা নিয়ে প্রচার চালিয়েছে। কালোটাকা উদ্ধার, কৃষক সমস্যা থেকে বেকারত্ব— সবই তাদের প্রচারে এসেছে।’ আরজেডির জাতপাতের সমীকরণ এবং বামপন্থীদের শ্রেণী সংগ্রাম মিলে এবার লিবারেশন কড়া চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে বিজেপিকে। রাজপুত, ভূমিহার, ব্রাহ্মণ, তফসিলি জাতি, অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষদের ভোট এবার ভাগ হওয়ার সম্ভাবনা কম। বিজেপি প্রার্থী আর কে সিং এবার তাঁর আমলে গত পাঁচ বছরে এলাকার উন্নয়ন নিয়ে প্রচার করছেন। এলাকার উন্নয়ন, নরেন্দ্র মোদির কাজ এবং জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এলাকাবাসী তাঁকে জেতাবেন বলে আশাবাদী আমলা থেকে রাজনীতিতে আসা এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তাঁর আমলে যে এলাকার উন্নয়ন হয়েছে, তা স্বীকার করছেন এলাকাবাসী। আরার বাসিন্দা রাজীব কুমার সিং বলেন, ‘বিজেপি সংসদ সদস্যের স্বচ্ছ ভাবমূর্তি সবচেয়ে বড় ইউএসপি। তাঁর আমলে উন্নয়ন তাঁকে জিততে সহায়তা করবে।’