বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
রাহুল গান্ধীর ট্যুইট প্রকাশ্যে আসতেই সকালেই কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ একদফা কংগ্রেস সভাপতির সমালোচনায় সরব হন। তিনি বলেন, দেশ বিপদে পড়লে রাহুল গান্ধী খুশি হন। পিছিয়ে থাকেননি অরুণ জেটলিও। ১৯৫৫ সালের ২ আগস্ট দেশের একাধিক মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে লেখা প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর একটি চিঠির কিছু অংশ তুলে ধরেন জেটলি। তিনি বলেন, পণ্ডিত নেহরু তাঁর বিখ্যাত চিঠিতে লিখেছিলেন, ‘রাষ্ট্রসঙ্ঘ চীনকে সদস্য দেশ করতে আগ্রহী হলেও নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী আসন দিতে প্রস্তুত নয়। বরং ভারতকে স্থায়ী সদস্য করতে চাইছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। অবশ্যই আমরা কখনই এটা মেনে নেব না। চীনের মতো মহান দেশ রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য না হওয়া অত্যন্ত অন্যায়।’ চিঠির এই অংশটি উল্লেখ করে অরুণ জেটলি বলেন, এরপর কংগ্রেসের সভাপতি কী দয়া করে বলবেন, কে আসল অপরাধী? শুধু চীন নয়। কাশ্মীর নিয়েও গোলযোগ বাঁধিয়ে গিয়েছেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী।
পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলার পর পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠী জয়েশ-ই-মহম্মদের প্রধানকে ফের আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার দাবিতে সরব হয় নয়াদিল্লি। প্রায় প্রতিটি দেশ ভারতের পাশে দাঁড়ালেও চীনের মনোভাব ছিল অন্যরকম। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে ফের একবার বাধা হয়ে দাঁড়াল বেজিং। এই নিয়ে চারবার। রাষ্ট্রসঙ্ঘে চীনা কাঁটায় বিদ্ধ হল ভারত। এর কারণ চীন-পাকিস্তানের মধ্যে অর্থনৈতিক করিডর। যা মূলত পাক অধিকৃত কাশ্মীর হয়ে পাকিস্তানের মূল অংশে ঢুকেছে।