কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
২০০৬ সালে অন্তত ১১০টি মিগ-২১ ফাইটার জেটকে আপগ্রেড করে মিগ-২১ বাইসনে পরিণত করা হয়েছিল। এই আপগ্রেডেশনের সময় যুক্ত হয়েছিল শক্তিশালী মাল্টি-মোড রেডার, আরও উন্নত অ্যাভিয়েশন ও কমিউনিকেশন সিস্টেম।
শুধু বোমা নয়, আরও বিভিন্ন ধরনের যুদ্ধ সরঞ্জাম বহনের উপযোগী করে তোলা হয়। যুক্ত করা হয় স্বল্প পাল্লার আর-৭৩ ও মাঝারি পাল্লার আর-৭৭ অ্যান্টি-এয়ারক্র্যাফট মিসাইল। এর ফলে এই মিগ-২১ বাইসনের বায়ু থেকে বায়ু প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
মিরাজ-২০০০ এর মতোই লেজার-গাইডেড বোমা নিক্ষেপের ক্ষমতা।
আপগ্রেডেশনের ফলে পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার ক্ষমতা মিগ-২১ বাইসনের রয়েছে। নিরাপদ দূরত্বে থেকেই শত্রু বিমানের মিসাইল ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।
মিগ-২১ বাইসন আকারে খুব বড় নয়। এর ফলে প্রচণ্ড গতিতে কম উচ্চতায় শত্রুশিবিরে হামলা করার ক্ষমতা রয়েছে। মিরাজ-২০০০ ও এলসিএ তেজসের মতো এই যুদ্ধবিমানেও ডেল্টা উয়িং রয়েছে।