বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
খোওয়াইরামবন্দ বাজারের মহিলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শান্তিদেবীর দাবি, রবিবার পোস্টার, ব্যানার নিয়ে রাস্তায় তাঁবু পেতে, পথ আটকে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন মহিলারা। কিন্তু পুলিস বিক্ষোভকারীদের উপর বলপ্রয়োগ করে। তাঁবুর পাশাপাশি পোস্টার, ব্যানারও ছিঁড়ে ফেলা হয়। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা সরতে না চাওয়ায় তাঁদের উপর বলপ্রয়োগ করে পুলিস।
তিনি বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও স্মোক বোমা ছোঁড়ে পুলিস। এই ঘটনায় ছয় জন মহিলা জখম হন। এরপরেই জখম এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করে পুলিস। তারপরেই পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে পুলিসের। জখম মহিলাদের চিকিৎসার জন্য রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (রিমস)-এ নিয়ে যাওয়া হয়।’ বিক্ষোভকারী মহিলাদের উপর পুলিসি বলপ্রয়োগের তীব্র নিন্দা করেন মণিপুর পিপলস এগেইনস্ট সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট বিল (ম্যানপ্যাক)-এর আহ্বায়ক ওয়াই দিলীপ কুমারও। তিনি বলেন, ‘রাজ্য সরকার যে কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে চলছে, তা মহিলা ব্যবসায়ীদের উপর হামলার ঘটনা থেকেই স্পষ্ট।’ এই ঘটনার পর থেকেই বিক্ষোভের আশঙ্কায় সোমবার সকাল থেকে ইম্ফলজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়।
এর আগে, মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং অবশ্য জানিয়েছিলেন, উত্তর-পূর্ব ভারতের মানুষের সুরক্ষার বন্দোবস্ত না থাকলে বিজেপিশাসিত রাজ্য সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল সমর্থন করবে না।