পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
আন্ধেরির বাড়িতে ৫৭ বছরের অভিনেতা একাই থাকতেন। তাঁর স্ত্রী মস্কোতে থাকেন। শনিবার তাঁর পরিচারিকা কাজে এসে বারবার দরজার কড়া নাড়লেও ভিতর থেকে কারও সাড়া পাননি। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর প্রতিবেশীদের বিষয়টি জানান। প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিস এসে দরজা ভেঙে দেহ উদ্ধার করে। পুলিস জানিয়েছে, অতিরিক্ত মদ্যপান করার অভ্যাস ছিল মহেশ আনন্দের। তবে, ঠিক কী কারণে তিনি মারা গিয়েছেন, তা স্পষ্ট নয়। ময়নাতদন্তের পরই বিষয়টি জানা যাবে। ‘শাহেনশা’, ‘কুলি নম্বর ওয়ান’, ‘স্বর্গ’, ‘কুরুক্ষেত্র’র মতো একাধিক হিট ছবিতে দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন মহেশ আনন্দ। তাঁকে শেষ দেখা গিয়েছিল গোবিন্দা অভিনীত ‘রঙ্গিলা রাজা’ ছবিতে।